পাতা:দেবতার দান - জলধর সেন.pdf/৯৬

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

বিধবার বান্ধব প্ৰভভ--> (8) এই শুভ বিবাহের ফলে—ত্ৰিলোচন ঠাকুর পত্নী ও পুত্রের চোখের বিষ হইলেন।—অগত্যা ত্ৰিলোচন ঠাকুর পুত্রের তীব্র কঠোর গঞ্জনা এবং পত্নীর শঙ্কাব্যাকুল চিত্তের বেদনাজনিত অজস্র চক্ষুজল ও বিলাপধ্বনির রকমারির হাত হইতে নিজকে কতকটা মুক্ত করিবার উদ্দেশে আর ঐশ্বৰ্য্যশালিনী কন্যার ভবিষ্যৎ কাৰ্য্যভাব এখন হইতেই কতকটা বুঝিয়া লইবার মতলবেও বটে, রায়মহাশয়ের বসত ভিটাটুকুর প্রতি নিতান্ত লুব্ধ ও আকৃষ্ট হইয়া উঠিলেন। তিনি সর্বদাই ভাবিতেন, এইবার হয়ত রায়মহাশয় তাহাকে একটা বিলি BBDBDY DT DBDS DBDDDS KD BBB D DD কিছুতেই পরিবেন। এই চিন্তার বেগ দমন করিবার শক্তি ত্ৰিলোচন ঠাকুরের ছিলনা। তিনি একদিন নিজেই নিম্ন ঠাকুরের বাড়ী যাইয়া উপস্থিত হইলেন। তখন নিসু ঠাকুর তেল মাখিয়া স্নানের পূর্বে নিয়মিত তামাক ছিলিমের সৎকার কাৰ্য্যে নিবিষ্ট ছিলেন। হঠাৎ ত্ৰিলোচন ঠাকুরকে দেখিয়া বলিলেন, “ কি ভায়া, এতদিন পরে বুঝি এই গরীবের কথা মনে হল ?” “সেকি দাদা, তোমার ঋণ এজন্মে ভুলবার সাধ্য নেই। এখন বল বাড়ীর সব কুশলত ? জামাই বাড়ীর সব ভালত ? আমার মেয়েট”- নিম্ন ঠাকুর বাধা দিয়া বলিলেন- “সে আর বলতে হবে না। ভায়া, জােনইত আমি তোমাকে কতখানি খাতির করি। তাতেইত So