পাতা:ধর্মমঙ্গল - রূপরাম.pdf/১১

ধৰ্ম্মঠাকুরের স্বরূপ له فيها হয়। সহদেব চক্ৰবৰ্ত্তীর ধৰ্ম্মপুরাণে মীননাথের কাহিনী বিস্তৃতভাবে বর্ণিত হইয়াছে। রামদাস আদক ধৰ্ম্মঠাকুরকে শূন্তনাথ বলিয়া তাহার দেহভস্ম হইতে পাঁচ সিদ্ধার উৎপত্তি বৰ্ণনা করিয়াছেন।” দ্বিজ শক্ৰয়ের নিবন্ধে নাথপন্থার সঙ্গে ধৰ্ম্ম-পূজার মিলন দেখা যায়। (খ) “নিরঞ্জনের রুম্মা” ছড়ায় ‘সন্ধক্ষ্মীরে করয়ে বিনাশ” এই ছত্ৰে “সদ্ধান্তী” পাঠ সম্পূর্ণরূপে কল্পিত। আমাদের সংগ্রহে আট দশখানি “শূন্তপুরাণ”-এর পুথি আছে। কোথাও এই পাঠ নাই। আছে “সন্ধৰ্ম্মেতে করিএ পয়ান” কিং “সাধুজনে করয়ে বিনাশ”, অথবা “সধৰ্ম্মীরে (অর্থাৎ অধৰ্ম্মীর বিপরীত-ধাৰ্ম্মিক ব্যক্তিকে ) করয়ে বিনাশ”। শূন্যপুরাণের উপজীব্য পুথিতেও এই পাঠই আছে। (গ) “সিংহলে” পাঠ সম্পূর্ণরূপে অৰ্থহীন। অতএব ভ্ৰান্ত। “ধৰ্ম্মদেবতা” পাঠ অজ্ঞানপ্রসূত। অনেক সময় ছত্রের কিংবা পাতার শেষে পুথি-লেখক ধৰ্ম্মঠাকুরের নাম অথবা “শ্ৰীশ্ৰীধৰ্ম্ম৷” এইরূপ লিখিতেন । শূন্যপুরাণের সম্পাদকের উপজীব্য পুথিতে এইরূপ "ধৰ্ম্মদেবতা” লেখাটীকে মূলের মধ্যে ঢুকাইয়া দেওয়া হইয়াছে।। ২ (ঘ) ধৰ্ম্মঠাকুরের প্রতীক বৌদ্ধ চৈত্য নহে, কুৰ্ম্ম-মৃত্তি। কুৰ্ম্মের উদগত চারি পা ও মুখকে শাস্ত্রী মহাশয় চৈত্যস্থিত পঞ্চ ধ্যানী বুদ্ধের মূত্তি মনে করিয়া ভ্ৰমে পতিত হইয়াছেন। কুৰ্ম্ম ধৰ্ম্মঠাকুরের আসন এবং প্রতীক। কুৰ্ম্মমূৰ্ত্তির পিঠে প্রায়ই ধৰ্ম্মের পাদুকা অথবা পদচিহ্ন আঁকা থাকে। উলুকবাহনং ধৰ্ম্মং দেবং তেজোময়াত্মকম। ইদানীং কুৰ্ম্মপৃষ্ঠে তু দিব্যরূপ নমোহস্তু তে ॥৩ হাত পাতিয়ে ধৰ্ম্ম সৃজিলেন সৃষ্টি । পাদুকা স্থাপিব লএ কুৰ্ম্মের পিষ্ট।” বিভিন্ন যুগের বিভিন্ন স্তরের অনেক ঐতিহ্য ও কল্পনা ধৰ্ম্মঠাকুরে পরিণতি লাভ করিয়াছে, এ কথা পূর্বে বলিয়াছি। বিশ্লেষণ করিলে এই তথ্যগুলি अeभू सांभ । (১) ধৰ্ম্মঠাকুর বৈদিক সূৰ্য্যদেবতা। ইনি পক্ষিবাহনও বটেন, ধবল-অশ্বযুক্ত রথারূঢ়ও বটেন। বাহন উলুক যমের প্রতীক। যমও সূৰ্য্যের পুত্র। কুৰ্ম্ম २ ! शू १, २० । ' ९ । भूछभूनान छूबिक शेया । ७। अर्दभूअविषान, श्रु vv । ४ । यांभाशन ज९शूशैड थि।