পাতা:ধর্মমঙ্গল - রূপরাম.pdf/১৫৬

So রূপরামের ধৰ্ম্মমঙ্গল তবে রঞ্জাবতী করে ধৰ্ম্ম-সঙরণ । হেনকালে বৈকুণ্ঠে জানিলা নিরঞ্জন ॥ মায়ামোহে মদনে বলেন মায়াধর । এক দণ্ড যাহ বাছা! মযন নগর | রঞ্জাবতীর বাসঘরে হবে অধিষ্ঠান। কর্ণসেন বুড়া বাজ স্কুখে ঘুম যান। ধরণীমণ্ডলে পূজা নিব এক বার। তুমি মনে করিলে অবশ্য হব পাব। এত শুনি মদন নিলেক মোহবাণ । রতি সঙ্গে কৌতুকে রঞ্জাব ঘর যান। প্রধান বসন্ত ঋতু আগে আগে যায়। কোকিলী উগরে মধু অলি গীত গায়। বাম দিগে শরৎ শিশিব যায় সাথে । মদন সভার মাঝে ফুলবাণ হাথে | সন্নিধানে রতি যায় হাথে পদ্মফুল । কুসুমসৌরভে মুগ্ধ হয় অলিকুল ॥* ময়না নগরে গিয়া দিল দরশন। আমোদিত মোহিত ময়না সৰ্ব্বজন ॥ বাসঘবে মদন দিলেন দৰশন। বাসঘরে দেখিল সাক্ষাৎ বৃন্দাবন ॥ কাচ হল্য কাঞ্চন কাঞ্চন হল্য কাচ । বসন্তের বাতাসে রাতুল সব গাছ। ভ্রমর উগারে সুধা কোকিলীর রব । বসন্তের বাতাসে আকুল হল্য সব ॥ দেখাদেখি মদন রঞ্জার ঘর যায় । পরশা করিল গিয়া বুড়া রাজার গায় ৷ ৯ । পা-পুথিতে অতিরিক্ত মনোজ আলসে যদি বাতাস বাজিল । ঘুম হতে বুড়া রাজা উঠিয়া বসিল । উঠিয়া বসিতে রাজা নেহালে বাসর। বয়স তরঙ্গ যেন বাইশ বৎসর } চারি পানে চায় রাজা চঞ্চল তরঙ্গ । অবতাব মনে মনে মনোজ-মাতঙ্গ | কামেতে মাতিল হয়্যা সকরুণে কয় । আনন্দে ভাসিল বানী হেটমুখে রয়। বুডা বাজ কর্ণসেন কবেন মিনতি । এতক্ষণ তাম্বুল না দেও রঞ্জাবতী ॥ এতক্ষণ এসেছ না কও কেন কথা । নৌতনযৌবনী তুমি কনকোব লতা। বসবাণী উপলক্ষ আগু হয়।্যা বসে। লাজ কর্য রঞ্জাবতী পাছু হয় এসে। বিশেষে তরঙ্গ বড় পুরুষের মন । দেখি দারা-মুখশশী উথলে মদন ॥ কাকুতি মিনতি রাজা কবে বারে বাবা। আলিঙ্গন দিয়া প্ৰাণ বাখহ আমার | शनिल भलम-दा मश्नद्ध (कig१ । মবামে বাজিল বাণ জীবনের সনে | তোমা দরশনে আমি হয়্যাছি অজ্ঞান। মুখে মুখে মরমে করিব মধুপান ৷ এত বলি হাথে ধীব্যা করে টানাটানি । দেখিতে দেখিতে দেই পয়ো ধরে পাণি ৷ উতাবিয়া কাঞ্চনীৰ্কাচলি কুচে ধরে। । অবশ্য হইয়া রাজা নানা মায়া করে ॥* * নানা ফুলে সাজন মদন আর রতি, এক দণ্ডে উপনীত ময়না বসতি । ১১ । পা-পুথি আলিঙ্গন দেহ রাণী আলিঙ্গন দেহ । আমাব মাথার কিরা গুয়া পান নোেহ ৷ যত্ন করি ঘুচাইল মুখের বসন । भ्राः क्ष८ cथं नन्न १न् ।