পাতা:ধর্মমঙ্গল - রূপরাম.pdf/১৭

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

ধৰ্ম্মমঙ্গলের কবি (ه/ر “মঙ্গল” শব্দের অর্থ দেবতার বন্দনাগীতি বা তদুপলক্ষ্যে গীত কাহিনী। পুরাতন বাঙ্গালা সাহিত্যে মঙ্গল শব্দ প্ৰযুক্ত হইয়াছে দেবতার মাহাত্ম্যসূচক বিস্তৃত কাহিনী-কাব্য বুঝাইতে। ধৰ্ম্মের মাহাত্ম্যাখ্যাপক কাব্য তাই, ধৰ্ম্মমঙ্গল অনাদিমঙ্গল, অনাদ্যমঙ্গল, নিরঞ্জনমঙ্গল-ক্কচিৎ রামায়ণের অনুকরণে ধৰ্ম্মায়নইত্যাদি নামে প্রথিত হইয়াছিল। ধৰ্ম্মমঙ্গল কৃষ্ণমঙ্গল-শ্রেণীর কাব্য, চণ্ডীমঙ্গলমনসামঙ্গল শ্রেণীর নয়। অর্থাৎ ইহাতে অন্য দেবদেবীর উপাসকের উপর নিৰ্য্যাতন অথবা অনিচ্ছুকের নিকট জোর করিয়া পূজা আদায়ের চেষ্টা নাই। শুধু ঢেকুর পালাতেই দেবদেবী-বিরোধের কিছু ইঙ্গিত আছে, কিন্তু তাহা কাহিনীর পক্ষে বিশেষ গুরুত্বপূর্ণ নয়। ধৰ্ম্মমঙ্গল-কাহিনী ঐতিহাসিক নয়। কাব্যের কোন পাত্ৰপাত্রীকে ঠিক ঐতিহাসিক বলা চলে না, যদিও কচিং লাউসেনকে বল্লালসেনের বংশধর বলা হইয়াছে। তবে ইহাতে বাঙ্গালার কিছু রাষ্টিক এবং অনেকটা সামাজিক ইতিহাসের প্রতিবিম্বন হইয়াছে। এই প্ৰতিবিম্বন রূপরাম ও শ্ৰীশ্যাম পণ্ডিত প্রভৃতি প্ৰাচীনতর কবির লেখায় ভাল করিয়া ফুটিয়াছে। খেলারাম ধৰ্ম্মমঙ্গলকে “গৌড়-কাব্য” বলিয়াছেন, তাহা অযথার্থ নয়। প্রাচীন বাঙ্গালা সাহিত্যে মহাকাব্য ( epie ) বলিয়া যদি কিছু থাকে। তবে তাহ ধৰ্ম্মমঙ্গল । ৩ ধৰ্ম্মমঙ্গলের কবি রূপরাম চক্ৰবৰ্ত্তী ছাড়া আমরা আঠার জন ধৰ্ম্মমঙ্গল কবির হদিশ পাইয়াছি। তন্মধ্যে খেলারাম চক্ৰবৰ্ত্তী ছাড়া আর সকলেব কাব্য সম্পূর্ণ অথবা আংশিক ভাবে পাওয়া গিয়াছে। নিম্নে ইহাদের সম্বন্ধে সংক্ষেপে আলোচনা করা যাইতেছে। ধৰ্ম্মমঙ্গলের কবিরা সকলেই রাঢ়ের লোক । সহদেব চক্ৰবৰ্ত্তীর কাব্যের নামান্তর ধৰ্ম্মমঙ্গল হইলেও ইহা ধৰ্ম্মমঙ্গল কাব্যের পর্য্যায়ে পড়ে না বলিয়া LDB DBBBuDuD DDBD DS SBDBBDBD SDD BBS DBBBD iDDD কাল্পনিক বস্তু।” (ক) শ্ৰীশ্যাম পণ্ডিত শ্ৰীশ্যাম পণ্ডিতের সম্পূর্ণ পুথির খোজ এখনও পাওয়া যায় নাই। আমাদের কাছে যে খণ্ডিত পুথি আছে তাহাই প্রাচীনতম। বিশ্বভারতী গ্রন্থাগারে রক্ষিত পুথি SS S DBBSBDDBDBSKKuiiDS SSLSSL uBDuDS