পাতা:ধর্মমঙ্গল - রূপরাম.pdf/৭৪

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

রূপান্ধয়ামের সকল সংসার দেখি সতরের বেণু। তালপত্র সমান রাজার কঁপে তনু ॥ মনে করে মৃগয়া সফল হল্য গনে। বন্দিকে ডাকিয়া কিছু জিজ্ঞাসে বাজনে । বার মাসে তোয় বার মেঘে হয় জল । তুমি কেন বন্দি আছ তার কথা বল। আজি দান দিব আমি বসন ভূষণ। পরিচয় দিতে চাহ তুমি কোন জন । কত দিন বন্দি তুমি গৌড় শহরে। গাইল প্ৰভুব দাস অন্যান্তেব মূবে । একমনে শুন সভে ধৰ্ম্মের কথন । অপুত্রেব পুত্র হয় নির্ধনের ধন ৷ 3 a ধৰ্ম্মমঙ্গল কলিযুগে বি, ২৭ ধর্মের মায়াবাজি । কেহ বা ফকির হল্য কেহ মর্দ গাজি । ८कङ् कर्ने गाउा ६कठ् डिक्रा मा िथोम्न । এ সব ধৰ্ম্মের লীলা বলা নাঞী যায় ॥ * * তবে যদি জিজ্ঞাসা করিল নরনাথ । সোমঘোষ আন্ধাস করিল জোড়হাথি । বিপত্তে পড়িলে ভাই-বন্ধু নাহি চায়। পুত্র পবিবার ছিল ভিক্ষা মাগি খায় { লবণ, কপূর দেখিতে হল্য হীরা। গায়েব বদন দেখ সাতগাট্য গিরা । বৎসব দিবস হৈল দুই পাএ বেড়ি । পঞ্চাশ কাহন কড়ি বৎসবের বাড়ি ৷ হ-পুথি সামঘোষ বন্দি ছিল গৌড় কারাগারে। রাজা যান শিকাবে শুনিল বন্দিঘরে। হেন কালে সামঘোষ দিলেন দোহারি। অনাহারে গৌড়ে বন্ধনে আছে মৰি ৷ এত শুনি রাজার বদনে হৈল হাস। ফিরিল ঘোষের দশা পূর্ণ অভিলাষ ৷ সহরে নোহার বাজা আনে ডাক দিএ । সামঘোষের বন্ধন রাজা দিল কাটাইএ | বারো মাসে তের বার মেঘে হায্য জল । তবে কোন প্ৰজা বন্দি তার কথা বল ৷ -* সোমঘোণ গোয়ালা ছিল রামতি নগরে । রাজা যায়। শীকারে শুনিল বন্দিঘরে } যুগল দাড়ক পায় গুটি গুটি যায। সেই পথে মৃগয় শকারে বাজা যায়। হেনকালে সোমঘোষ করিল গোহাবি । অনাহাবে গৌডে বন্ধনে আমি মবি } গৌড় সহরে বন্দি এগার বৎসর। চরণে দাঁড়কা বন্দি বড়ই দুষ্কর বন্দি দেখে রাজা বলে রাখি গজমাতা । বন্দিকে ডাকিয়ে বাজা জিজ্ঞাসে বারতা ৷ রাজা বলে তোমার চরণে কেন বেড়ি । কিবা নাম কোন বর্ণ কোথা তোমার বাড়ি } বন্দি দেখি ভুগতি রহিল রাজপথে । রাজা বলে নাই যাব৷ মৃগয়া করিতে। বিঘা প্রতি আনা পাটা আমার সভায । কিসের কারণে প্ৰজা এত দুঃখ পায় ৷ কহ কহ বন্দিবে সকল সমাচার। १ किम (उन कप्रेि ठकiय | २४ । क, छ ७ न भूि সোমঘোষ বলে শুন আমার ভারথি । বলিতে বলিতে চক্ষে বহে ভাগীরাধী । গোপকূল উতপতি সোমঘোষ নাম। বালিঘাটা নিবাস গৌডে করি ধাম ॥ [ক-পুণি পঞ্চাশ কােহন জমা গৌড়ে আমার। সাত কাহনের পকে এত অবিচার } পঞ্চাশ কাহন্মে হৈল সাত কাহন কানা। তার পকে পাত্র রাখে গৌড়ের ধরন ৷ একাদশ বৎসর আমার বড় টুটী । বার মাসে তের খন্দ কেবা করে সুটী । ఇ-ళి এত শুনি মহাপাত্র করে নিবেদন । মন দিএ শুন রাজা আমার বচন । বৎসরোয় কয় দিত পঞ্চাশ কাহিন । এই কথা মহাপাত্র বলেন তখন । পঞ্চাশ কাহ্ন দিত সাত কাহন কণা। তার পকে গৌড়ে রেখেচি বলিদখান ।