এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা হয়েছে, কিন্তু বৈধকরণ করা হয়নি।
৩০
ধুলিরাশি।
“নিরীহ মানবদলে,
“অলীক স্বপনে ভুলে,
“কাটায় খেতে নিশা জুলি নিরাশারে॥”
এত বলি চাহি দেবী,
ক্ষণেক নীরবে ভাবি,
চাহিলেন স্থির নেত্রে কল্পনার পানে।
“যাও যাও ত্বরা করি,
“পোহাইল বিভাবরী,
কহিলেন আরবার “যাও তার সনে॥”
বিনয়-বচনে পুনঃ,
কহিলাম, “দেবি, শুন
“বাজাও বারেক তব মধুর বাজনা।”
হাসিয়া মধুর হাসি,
আলো করি’ দশদিশি,
বাজাইল ঝংকারিয়া সুমধুর বীণা॥