পাতা:ধূসর পান্ডুলিপি - জীবনানন্দ দাশ.pdf/২৯

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

তবুও হারায়ে গেছ,—হঠাৎ কখন কাছে এসে প্রেমিকের মত তুমি মিশেছ আমার মনে-মনে বিদ্যৎ জালায়ে গেছ,—আগন নিভায়ে গেছ হঠাৎ গোপনে! কেন তুমি আস যাও ?—হে অস্থির, হবে নাকি ধীর। কোনোদিন ?--রৌদ্রের মতন তুমি সাগরের পরে একবার—দুইবার জন'লে উঠে হতেছ অসিথর!— তারপর, চলে যাও কোন দরে পশ্চিমে—উত্তরে,— সেখানে মেঘের মুখে চুমো খাও ঘমের ভিতরে, ইন্দ্র-ধনুকের মত তুমি সেইখানে উঠিতেছ জলে, চাঁদের আলোর মত একবার রারির সাগরে খেলা কর;—জ্যোৎসনা চলে যায়—তব তুমি যাও চলে তার আগে –যা বলেছ একবার, যাবে নাকি আবার তা বলে ! যা পেয়েছি একবার পাব নাকি ক্লাবার তা খাজে! যেই বাত্রি যেই দিন একবার কয়ে গেল কথা আমি চোখ বুজিবাব আগে তারা গেল চোখ বাজে, ক্ষীণ হয়ে নিভে গেল সালতার আলোর স্পষ্টতা! ব্যথার বকের পরে আর এক ব্যথা-বিহীলতা নেমে এল ;–উল্লাস ফলায়ে গেল নতুন উৎসবে; আলো-অন্ধকাল দিয়ে বানিতেছি শধ্যে এই ব্যথা— "দলিতেছি এই ব্যথা-উল্লাসের সিন্ধর বিপ্লবে । সব শেষ হবে।--তুব আলোড়ন—তা কি শেষ হবে! সকল যেতেছে চলে—সব যায় নিভে—মছে—ভেসে - ষে-সর থেমেছে তার সমতি তব বনকে জেগে রয় ! যে-নদী হারাযে যায় অন্ধকারে—রতে—নিরদেশে, তাহাব চঞ্চল জল সতব্ধ হয়ে কপিায হৃদয়! যে-মখ মিলাযে যায় আবার ফিরিতে তারে হয গোপুনে চোখের পরে—ব্যথিতের বনের মতন! ঘমন্তেব এই আশ্র—েকোন পীড়া—সে কোন বিস্ময় জানায়ে দিতেছে এসে —রাত্ৰি-দিন আমাদের মন বৰ্তমান অতীতেব গহা ধরে একা-একা ফিরিছে এমন । আমরা মেঘের মত হঠাৎ চাঁদের বকে এসে Ծ Տ