পাতা:ধূসর পান্ডুলিপি - জীবনানন্দ দাশ.pdf/৮৫

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

এই নিদ্রা আমার জীবনে কোনো ঘমে নাই মৎস্যনারীদের মাঝে সব চেয়ে রূপসী সে নাকি এই নিদ্ৰা ? গায় তার ক্ষান্ত সমুদ্রের প্রাণ—অবসাদ সখ চিন্তার পথিবী থেকে বিচ্ছিন্ন-বিমুখ প্রাণ তার এই দিন এই রাত্রি আসে যায়—বঝিতে দেয় না তারে ; কোনো ধনি ঘ্ৰাণ কোনো ক্ষুধা—কোনো ইচ্ছা—পরীরো সোনার চুল হয় যাতে লান : আমাদের পথিবীর পরীদের –জানে না সে ; শোনে না সে জীবনের লক্ষ মত নিঃশ্বাসের সবর ; তাহলে ঘমোত কবে ? সে শধ্যে সন্দের, প্রশনহীন অভিজ্ঞতাহীন দরে নক্ষত্রের মতো সন্দের অমব শুধু ; দেবতারা করে নি বিক্ষত ইহাদের। এদের অপার রপে শান্তি সচ্ছলতা তবুও জানিত যদি আমর এ-জীবনের মহোতেব কথা মানুষের জীবনের মহোতের কথা। দেবতারা করেনি বিক্ষত ইহাদের : (দেবতারা করেনি বিক্ষত নিজেদের কোনো অভিজ্ঞতা নাই... দেবতাব) ঘনঘনদের শাদা ডানা--নীল রাত্ৰি—কমলারঙের মেঘ-সম-দ্রের ফেনা রোদ– হরিণের বদকে বেদনার নীরব"আঘাত; এরা প্রশ্ন করে নাকো : ইহারা সন্দর শান্ত—জীবনের উদযাপনে সন্দেহের হাত ইহারা তোলে না কেউ অাঁধারে আকাশে ইহাদের বিধা নাই—ব্যথা নাই—চোখে ধর্ম আসে। শুনেছে কে ইহাদের মুখে কোনো অন্ধকার কথা ? সকল সঙ্কল্প চিন্তা রক্ত আনে ব্যথা আনে-মানুষের জীবনের এই বীভৎসতা b'q