পাতা:নদীয়া-কাহিনী - কুমুদনাথ মল্লিক.pdf/১৬১

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

नीन काहिनी । 303 স্মৰ্ত্তারূপে দেখিতে পাওয়া যায়। তিনি স্মৃতি ব্যতীত কাব্য রচনাতেও বিশেষ পারদর্শী ছিলেন। ইহার “পদাঙ্কদূত” একখানি কৃষ্ণলীলাময় সুখপাঠ্য কাৰন্ত। তিনি উক্ত গ্রন্থে এই রূপে আত্বপরিচয় দিয়াছেন - , “শাকে নায়ক-বেদ-ষোড়শমিতে শ্ৰীকৃষ্ণশৰ্ম্ম স্মরন আনন্দ প্ৰদানন্দনন্দনপদদ্বন্দ্বারবিন্দং হ্যাদি। চক্ৰে কৃষ্ণপদাঙ্কদূত রচনং বিধনু-মনোরঞ্জনং শ্ৰীল শ্ৰীযুত রামজীবন-মহারাজাধিরাজ্যদৃতিঃ ।” শ্ৰীকৃষ্ণ সাৰ্বভৌমের পর চন্দ্রশেখর বাচস্পতি নবদ্বীপে স্মৃতির মান রক্ষা করিয়াছিলেন। তঁহার কৃত স্মৃতিপ্ৰদীপ ও স্মৃতিসার-সংগ্ৰহ, সংকল্পদুর্গভঞ্জন ও ধৰ্ম্মবিবেক প্রভূতি পুস্তক তাহার বিদ্যাবভার সাক্ষ্য দিতেছে। r ঋষ্ট্ৰীয় অষ্টাদশ শতাব্দীতে যে সকল পণ্ডিত বৰ্ত্তমান থাকিয় বিশেষ রূপে খ্যাত হয়েন, তাহদের মধ্যে শ্ৰীকৃষ্ণ তর্কালঙ্কার, গোপাল ন্যায়ালঙ্কার, দৈত্য বীরেশ্বর ও রামানন্দবাচস্পতি শীর্ষস্থানীয়। শ্ৰীকৃষ্ণতর্কালঙ্কার জীমূতবাহন কৃত দায়ভাগের টীকা ও “দায়ক্ৰমসংগ্ৰহ” নামক দায়ভাগ সংক্রান্ত এক গ্ৰন্থ রচনা করেন। সুপ্ৰসিদ্ধ কোলব্রুকু সাহেব এই “দায়ক্ৰমসংগ্ৰহ” ইংরাজীতে । बठूदा कद्विध्नाgछन । Cኝi†♥†iëዛ affigiማቑiጇ ! মহারাজ কৃষ্ণচন্দ্রের সভাসদ। ইনি উদ্বাহ, আচার, তিথি, দায়, সম্বন্ধ, শুদ্ধি, প্ৰায়শ্চিত্ত, দুর্গোৎসব প্রভৃতি কতকগুলি নির্ণয় গ্ৰন্থ রচনা করিয়া যশস্বীী । হইয়াছেন। কথিত আছে -ঐতিহাসিক রাজা রাজবল্লাভের কন্যা বালিকা বয়সে । বিধবা হওয়ায়, যাহাতে বলবিধবার বিবাহ দেশে প্রচলিত হয়, তাহার ব্যবস্থা । গ্রহণের জন্য রাজবল্লভ কতিপয় পণ্ডিতকে নবদ্বীপাধিপতি রাজা কৃষ্ণচন্দ্রের সভায় প্রেরণ করেন। কৃষ্ণচন্দ্ৰ বহু বিষয়েই রাজা রাজবন্ধুভের নিকট ঋণী ছিলেন, ঃ অকাট্য যুক্তি ও প্ৰমাণ বলে বিধবা-বিবাহ যে অশান্ত্রিীয় ও সম্পূর্ণরূপে আমাদে c१ ज्ञान श्रीब সমাজ নুপযুক্ত, তাহা প্ৰতিপন্ন করেন। বিধবা-বিবাহরূপ ষোয়