পাতা:নদীয়া-কাহিনী - কুমুদনাথ মল্লিক.pdf/৩০০

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

a V8 नौशा-कोहिनी। মহাপ্রভূর সময় পৰ্য্যন্ত মুসলমানগণের সংস্পর্শে ও অত্যাচারে হিন্দুর সমাজখন দিন দিন শিথিল হইয়া আইসে ও এই সময় হইতেই বহু হিন্দু নিদারুণ অত্যাচল, অনিচ্ছায় মুসলমান ধৰ্ম্ম গ্ৰহণ করিতে বাধ্য হইয়া পড়ে। * কুচিৎ কেহ রমণীর-রূপ-মােহে বা অর্থালাভে স্বইচ্ছায় উক্ত ধৰ্ম্মগ্রহণ করিয়াছে। এই প্ৰকাৰে যে সমন্স নীচ জাতিয় হিন্দু, মুসলমান হইয়াছে তাহদের, পূৰ্ব্ব সংস্কার বশত নীতি নীতি, আচার ব্যব?ার অধিকাংশ স্থলেই হিন্দুদের ন্যায় পরিলক্ষিত হয়। এমন কি তাহারা কোন বিপদে পতিত হইলে হিন্দু দেবদেবীর পূজা মানত করিয়া থাকে। ষষ্ট্র, মনসা, শীতলা প্রভৃতি। “ফৌজদারী” দেবতা ত ‘খোদা তাল্লারা” সহিত সমান সম্মান প্ৰাপ্ত হইয়া থাকেন । এই সময়ের লিখিত কাব্যাদিতে তৎকাল প্ৰচলিত রীতি নীতি ও আচার ব্যবহারের অনেক আভাষ প্ৰাপ্ত হওয়া যায় । এই সময়ে দেশের লোককে ডিঙ্গা সাজাইয়া বহুবিধ পণ্যদ্রব্য লইয়া বিদেশে যাইতে দেখা যায়। ব্যবসাদিতে বট, বুড়ি, কাহন প্রভৃতি সংখ্যক কড়ি দ্বারা বিনিময় প্রথার প্রচলন ছিল। “পুরুষ" নামে এক প্রকার ভূম্যাদি মাপিবার মাপ প্রচলিত ছিল। এই সময়ে জ্যোতিষে লোকের অকৃত্ৰিম বিশ্বাস দেখা যায়। এমন কি হাচি, টিক্‌টিকী, কাক প্ৰভৃতির শব্দানুযায়ী শুভাশুভ নির্দিষ্ট হইত। লক্ষণসেনের জ্যোতিয্যের প্রতি এরূপ অন্ধ বিশ্বাসই বঙ্গদেশের সর্বনাশের মুল বলিয়া কথিত। তাৎকালীক উৎকৃষ্ট বস্ত্ৰাদির মধ্যে পাটের পাছরা * প্ৰভৃতি পটবস্তুের সবিশেষ উল্লেখ দেখা যায়। তখন স্ত্রীলোকদিগের অলঙ্কার অধিকাংশ স্থলেই রৌপ্য নিৰ্ম্মিত হইত এবং “মদনকড়ি,” “শীলমণিকাচ,” “মন্ত্রতাড়ল,” “ঘন্টি” এবং পদে পিত্তালরা “খাৰু।”

  • এই অত্যাচার সম্বন্ধে চৈতন্যচরিতামৃতের গ্ৰন্থকার এইরূপ বর্ণনা করিছেন :- “দাসু্যাবৃত্তি রামচন্দ্ৰেীয় রাজায় না দেয় কয় । जक श्l Gछ ७जौन आश्न उन पत्र ।

আসি সেই দুৰ্গা মণ্ডপে বাস কৈল । অৰধ বধ করি ঘরে মাংস রাখিল ৷” Vis- अस्तुाऔंला ७म्न श्रएि5छ? “ব্ৰাহ্মণ পাইলে লাগে পরম কৌতুকে । :ਲ . বিজয় গুপ্ত • “রাজা গৌড়েশ্বর দিল পাটের পাছয়া।" কীৰ্ত্তিবাস