পাতা:নদীয়া-কাহিনী - কুমুদনাথ মল্লিক.pdf/৩৪৬

\e e8 नीला-काहिनी । খরচ কুলাইতে বহু অর্থ ব্যয় হওয়ায় এবং যথাকালে রাজস্ব দিতে না পারায়ু শুষ্ঠা জামদারী সকল নিলামে বিক্রয় হইতে অরস্ত করে । সুতরাং এই সময়ে নায় রাজ বংশের সাতিশয় আর্থিক অবনতি সংঘটিত হয় এবং পর ক্রান্ত ইংৰাজে শাসনে সৰ্ব্ব বিষয়ে ক্ষমতারও হ্রাস হইয়া যায় । মহারাজ। ঈশ্বরচন্দ্ৰ এক পুত্র ও এক কন্যা রাখিয়া ১৮০২ খৃষ্টাব্দে ৫৫ বৎসর বয়সে লোকা স্থার হন । পুত্র গিরীশচন্দ্র ষোড়শবর্ষ বয়ঃক্রম কালে পিক্তরাজ্যের অধিকারী হন। নাবাল ; বিধায় তাহার সম্পত্তি কোর্ট অব ওয়ার্ডের অধীন হয়; পরে সাবালক হইয়া তিনি পিতার ন্যায় অযথা ব্যয়ে ঋণগ্ৰস্থ হন । তিনি কৃষ্ণনগরে দুইটী ছোট বড় মন্দির প্রস্তুত করাইয়া বড় মন্দিরে “আনন্দময়ী’’ নামে এক কালী sDD SSLYS DDSDD KBBDBKD DLSBD BDD BB BDBBB DBSYY নবদ্বীপের ভাগিরথী তীরস্থ ভূগর্ভে এক গোপাল মুক্তি অবস্থান করিতেছেন স্বপ্নে অবগত হইয়া সমারোহে ঐ বিগ্ৰহ উত্তোলন করিয়া নবদ্বীপনাথ নামে নবদ্বীপে eयंख्छेिा कgइन । এই সময়ে গবৰ্ণমেণ্টের রাজস্ব না দেওয়ায় তাহার বিষয়ের অধিকাংশ বিক্রম্ব হইয়া যায়। হায় ! কালের কি কুটীলাগতি যে বিশাল রাজত্ব একদিন ৮৪ পরগণায়ু বিভক্ত ছিল এবং বিপুল বাণিজ্যের কেন্দ্ৰস্থল ছিল তাহা এখন মাত্র দেবত্ব সম্পত্তির আয়ু একলক্ষ মুদ্রা ও ঋণগ্রন্থ কতকগুলি জমিদারী মাত্ৰে পৰ্য্যবসিত হয়। ইহঁর সময়ে আত্মীয়গণের কুটিল ব্যবহারে নদীয়া রাজ্যের প্রধান সম্পত্তি উখুড়া পরগণা নিলাম হইয়। যাইলে তিনি দারুণ মনকষ্ট্রে সংসার হইতে অবসর গ্ৰহণ করেন । গিরীশ চন্দ্রের সভায় কৃষ্ণকান্ত ভাদুড়ি নামক একজন হান্ত রসিক কৰি বিদ্যমান ছিলেন। রাজা তাহাকে আদর করিয়া রসসাগর বলিয়া ডাকিতেন। ১১১৮ সালে নদীয়ান্তৰ্গত বাড়েবঁকা গ্রামে তিনি জন্মগ্রহণ করেন এবং কৃষ্ণনগর বিবাহ করিয়া ১২৫১ সালে ৫৩ বৎসর বয়সে শান্তি পুরে জামাতৃ ভবনে অন্যত’ করেন ইনি একজন অতি উচ্চাদরের কবি ছিলেন। বিশেষতঃ উপস্থিত মতে " রচনায় তিনি সিদ্ধাঙ্গন্ত ছিলেন । গিরীশচন্দ্রের দুই স্ত্রী। কিন্ধ একের গর্ভে ও সন্তান হয় নাই । a葡啊 প্রাচীন বংশ সাক্ষ্যাৎ শোনিত সম্বন্ধে নদীষ্মর অক্তে এই খানেই শেষ ! **