পাতা:নদীয়া-কাহিনী - কুমুদনাথ মল্লিক.pdf/৩৫২

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

नौशा-काश्र्निी । سو ●D রাজকুমার দিগের মধ্যে শিবচন্দ্র যেমন শাস্তস্বভাব ও পিতৃভক্ত, শসূচনা তেমনই উদ্ধত ও পিতার অবাধ্য ছিলেন। মহারাজ কৃষ্ণচন্দ্র পরলোক গমন করিলে শস্তৃচন্দ্র প্রভৃতি পুত্রেরা পিতার অসদৃশ বন্টনে বিরক্ত হইয়া শিবনিবাস পরিত্যাগ করিয়া ভিন্ন ভিন্ন স্থানে গিয়া বাস করেন। জলাঙ্গীর মোহানার কিঞ্চিৎ পুৰ্ব্ব হইতে মাথাভাঙ্গা নদী, নদীয়া জেলার মধ্য দিয়া চূৰ্ণী নামে চুয়াডাঙ্গা, রামনগর, কৃষ্ণগঞ্জ, ইসখালি ও রাণাঘাট পূৰ্ব্ব পারে রাখিয়া ভাগিরথীর সহিত মিলিত হইয়াছে। যে স্থানে উভয়ের মিলন হইয়াছে, সেই স্থানকে বৰ্ত্তমানে “পেট কাটার মোহানা” কহে । পুর্বোক্ত রাণাঘাট মহকুমার দুইক্রোশ দক্ষিণ পূৰ্ব্ব চূৰ্ণী নদীর উভয় পারে মহারাজ কৃষ্ণচন্দ্র দুইটা গ্রাম পত্তন করেন এইরূপ প্ৰবাদ। এ সম্মন্ধে দেওয়ান কাৰ্ত্তিকেয় চন্দ্র রায় মহাশয় লিখিয়াcश्न-‘cय यवना नौ ग्राद्धाश्द्र निक विदात्रा श्म ७ अप्द्र डेड १ ब्रा মামজোয়ান গ্রামের নিকট সমবেত হইয়া দক্ষিণে যায় ; ঐ নদী শেষে হরধামের উত্তর দিয়া গিয়া চাকদঙ্গের সমীপবৰ্ত্তী জগপুর ও শিবপুরের মধ্যস্থানে গঙ্গার সহিত মিলিত হয়। হরধাম হইতে শিবপুরের মধ্যস্থানে গঙ্গার সহিত মিলিত হয়। হরধাম হইতে শিবপুরের সমীপন্থ ভাগিরথী অধিক দূরবত্তী ছিল না। একারণ কৃষ্ণচন্দ্ৰ গঙ্গাস্নানের সুগমের জন্য হরধাম হইতে শিবপুর পর্য্যন্ত এক খাল কাটাইয়া দেন । তাঁহাতেই শিবপুরের নিকট ত্রিমোহানীর স্বষ্টি হয়। ইহাতে হরধামের রাজবাটীও চতুর্দিকে পরিখা বেষ্টিত একটি সুরক্ষিত স্থান হইয়া উঠে। শিবনিবাস হইতে শিবপুর, পৰ্য্যন্ত ( বৰ্ত্তমানে গেীরনগর পর্য্যন্ত) যে নদী আছে, তাহার “চুর্ণা” নামকৃষ্ণচূদ্র দেন, কি এই নদীর যে অংশ পূৰ্ব্বে ছিল, তাহারই এই নাম ছিল, তাহা ঠিক জানিতে পারা যায় না। শিবপুরের অৰ্দ্ধক্রোশ পূর্বে এই নদীর উভয় তটে দুইটী বাটী নিৰ্ম্মাণ করিয়া তাহার একটির নাম ‘হরধাম' ও অপরটির নাম “আনন্দধাম” রাখেন এবং এই দুই বাটীর নামানুসারে গ্রামের নামও হরধাম” ও “আনন্দধাম” হয়। ইহার মধ্যে আনন্দধামের বাটী অতি সামািঙ্গ কিন্তু হরধামের বাটী যেমন বৃহৎ, তেমনই শোভনীয় ছিল। মহারাজ কৃষ্ণচত্র মধ্যে মধ্যে গঙ্গাস্নান উপলক্ষে এই বাটীতে আসিয়া বাস করিতেন।” স্বৰ্গীয় বার্তা মহাশয়ের মতানুসারে আনন্দধামের বাটী মহারাজ কৃষ্ণচত্রের নির্মিত। *ি* আনন্দধাম ৰাসী ঈশানচলের বর্তমান বংশধর দিগের মুখে শুনিতে পাওয়া। "