পাতা:নদীয়া-কাহিনী - কুমুদনাথ মল্লিক.pdf/৩৫৫

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

ौन-कांशिनौ । లి বিগ্ৰহ মূৰ্ত্তি হরধামে আনীত হইয়া চিন্ময়ী দেবীর মন্দির। ভ্যন্তরেই রক্ষিত হইয়াছেন । মধ্যম ঠাকুর শাস্তুচন্দ্রের পঞ্চম পুত্ৰ নীলচন্দ্রের, হরিশ্চন্দ্ৰ নামে এক পুত্ৰ জন্মে। হরিশ্চন্দ্র নিঃসন্তান অবস্থায় কাল গ্রাসে পতিত হন, তাহার জননীই রাধামনি দেবী “চিন্ময়ী বিগ্ৰহ প্রতিষ্ঠিত করিয়া নিজসম্পত্তি দেবসেবায় অৰ্পণ করেন। বিজয়চন্দ্রের জ্যেষ্ঠপুত্ৰ অদ্বৈতচন্দ্রের পুত্ৰ গোপালচন্দ্ৰ। ইহঁর শিবচন্দ্ৰ নামে এক পুত্র ও দুইটী কন্যা হয়। পুত্ৰটী অল্প বয়সেই ইহলোক হইতে প্ৰস্থান করেন। কন্যা দুইটী জীবিত আছে। গোপালচন্দ্ৰ প্রৌঢ় বস্থায় নশ্বর দেহত্যাগ করেন। সুপ্রিসিদ্ধ নাটককার ৮দীনবন্ধু মিত্ৰ মহাশয় তাহার “সুরধুনী কাব্যে” ইহাকেই লক্ষ্য করিয়া লিখিয়াছেন “রাণাঘাট ছাড়ি আইলাম হরধাম, যথায় বিরাজে এক রাজা গুণগ্ৰাম, রক্তগন্ধ ফেঁটা ভালে উজ্জ্বল শরীর, তার শিরে বহে কৃষ্ণচন্দ্রের রুধির ।” বাস্তবিক যতদূর শুনিতে পাওয়া যায়, তাহাতে গোপালচন্দ্রের রক্তচন্দন-চর্চিত প্রশস্ত ললাট সমন্বিত সুবিশাল দেহ ও ধীর সৌম্যমূৰ্ত্তি দেখিলে দর্শকের মনে ভক্তির সঞ্চার হইত। এবং প্রকৃত প্ৰস্তাবে একমাত্র হরধামেই মহারাজ কৃষ্ণচন্দ্রের প্রকৃত বংশধরগণ বিরাজ করিতেছেন, র্যাহাঁদের দেহে কৃষ্ণচন্দ্রের শোণিত প্রবাহিত হইতেছে বলিয়া গৌরব করিতে পারেন। নচেৎ জয়হরিচন্দ্রের * পুত্রের মৃত্যুতে আনন্দধামের । এবং গঙ্গেশচন্দ্ৰ মৃত্যুমুখে পতিত হওয়াতে শিবনিবাসের ; রাজবংশ পুত্রাদিক্ৰমে লোপ পাইয়াছে, দৌহিত্র বংশ চলিতেছে। কৃষ্ণনগরেও মহারাজ গিরীশচন্দ্রের পর হইতে পোষ্যপুত্র গৃহীত হইয়াছেন, কেবল একমাত্র হরধামেই প্রকৃত বংশধরগণ বৰ্ত্তমান ।

  • "জাল প্রতাপচাদ" লেখক ভ্ৰমক্রমে গ্রন্থে ইহাকে হরধামের রাজা বলিয়া উল্লেখ করিয়াছেন । *
  • আনন্দধামের রাজবংশ-ঈশানচন্দ্ৰ । উহার তিন পুত্র—নরহরিচত্র, শ্ৰীহরিচন্দ্র ও জয়

२झिbऊ । སྐྱ་ཀ་ན་མའི་ཅ་ཐ་ན་འ-ཅཟ་། ། জয়হরি চন্ত্রের পুত্ৰ-হরেন্দ্ৰ চন্দ্র ও শিবেন্দ্ৰ চন্দ্ৰ।

  • শিলনিবাসের রাজবংশ-মহেশচন্দ্র, তৎপুত্র উমেশচন্দ্র। উমেশচত্রের পুত্র গঙ্গেশচন্দ্র।