পাতা:নদীয়া-কাহিনী - কুমুদনাথ মল্লিক.pdf/৩৮০

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

NO93 नानौम्न-काश्नोि द्र° ॥ রাণাঘাট নদীয়া জেলার একটি প্ৰাচীন গ্ৰাম না হইলেও, ইহা অনেকের নিকট সুপরিচিত । উত্তরে জিয়ানগর, মধ্যে রাণাঘাট ও দক্ষিণে নাসড়া এই তিন খানি গ্ৰাম লইয়া বৰ্ত্তমান রাণাঘাট গঠিত। কোন প্রাচীন পুস্তকে বা মানচিত্রে এই 6न्नद्र न गूठे হয় না। জেমস রেনলসের ১৭৭৪ খ্ৰীষ্টাব্দে প্ৰকাশিত বাঙ্গালার মানচিত্রে অতি ক্ষুদ্র অক্ষরে এই স্থানের নাম দেওয়া আছে । সম্ভবতঃ ইহারি কিছু কাল পুর্বে, রাণাঘাট গ্রামে পরিণত হইয়াছে, এবং সঙ্গে সঙ্গে সামান্য রূপ DBDBBD gDDD DBDTD BDD KSg DDSS DDD DDDS0S BBDEB BBB ক্ষুদ্রাকারে মুদ্রিত তখন কৃষ্টনগর, পলাশী, অগ্রদ্বীপ, শিবনিবাস, নদীয়া, শান্তিপুর, শ্ৰীনগর প্রভৃতি স্থান সমুহ বৃহৎ অক্ষরে বিশদভাবে মুদ্রিত। এই মানচিত্রে কৃষ্ণনগর ও শিবনিবাস উচ্চ মন্দির দ্বারা, ও পলাশী আম্রকুঞ্জ দ্বারা চিহ্নিত এবং অগ্রদ্বীপ ও নদীয়া, কৃষ্ণনগরের পারে অর্থাৎ গঙ্গার পূৰ্ব্বেতীরে অবস্থিত, দেখান হইয়াছে । অনেকে বলেন। ১৬৫০ খ্ৰীষ্টাব্দ হইতে ১৭২৮ খ্ৰীষ্টাব্দের মধ্যে কৃষ্টনগরাধিপতি রাজা রঘুরামের রাজত্বকালে এই স্থানে রণানামে একজন বিখ্যাত দ্যুর ঘাটী বা আডড ছিল তাই রাণাঘাট হইতে রাণাঘাট নামের উৎপত্তি হইয়াছে। রাণাঘাটের অবস্থান বিশেষরূপ পৰ্য্যালোচনা করিলে, ইহা পুর্বে যে একটা নদী বেষ্ঠিত, দনুবাসোপযোগী স্থান ছিল তাহা স্পষ্টই প্ৰতীতি হয়, কারণ এই | স্থানটী পুর্বে প্ৰায় চতুর্দিকে নদীবেষ্টিত ছিল। উত্তরে বাচকের নদী ও দক্ষিণ ও পূর্বের কিয়দংশ হাঙ্গর নামা নদী দ্বারা বেষ্টিত ছিল। এখন এই দুইটী নদী খাদ মাত্ৰে পৰ্য্যবসিত হইলেও পুর্বে ইহায়া খরস্রোতা নদী ছিল ; পশ্চিমে চুণাঁ আজিও বহতা। শুনা যায়, রণার দাহ্য কালী-প্রতিমা অধুনী রাণাঘাটের মধ্যস্থলবত্তিণী সিদ্ধেশ্বরী ন্যায়ী গ্ৰাম্য প্ৰতিমা । অনেকের মতে রাণাঘাটের নাম পুৰ্ব্বে যাহাই থাকুক, ইহা রাজা” কৃষ্টচঙ্গে? সময়েই তাহার কনিষ্ঠ রাণীর নামেই রাণীঘাট নামে অভিহিত হয় । “Ranighat so called from the Rani of Kissen Chand” (***** g