পাতা:নদীয়া-কাহিনী - কুমুদনাথ মল্লিক.pdf/৪৩১

मध-कांदिनी । S-) S iDEBiD irDBDBDD DDD SBBB BBS BD DBDBDBDL পায় যে স্থান হইতে আলাদী বাহির হইয়াছে, তাহার গ্ৰায় পাঁচ ক্রোশ নেিয় দিয়া মাথাভাঙ্গা বা হালুই বহির্গত হইয়া প্ৰথমে দক্ষিণ পূর্ব মুখে পরে কিয়ান্ধৱ আসিয়া দক্ষিণ-পশ্চিম মুখে প্ৰবাধিত হইয়া কৃষ্ণ-গন্ধের আলাদেশে আসিয়া বিধা বিভক্ত হইয়াছে ও দুই মুখ দুই নামে দুইদিকে প্রবাহিত হইয়াছে। এই দুই স্রোতের একের নাম চুণী, অপরের নাম ইছামতী। চুণী কৃষ্ণগঞ্জ হইতে দক্ষিণ-পশ্চিম মুখে মামজোয়ান, রাণাঘাট হরধাম প্রভৃতির তলদেশ দিয়া প্রবাহিত হইয়া শান্তিপুর ও চাকদহের মধ্যবর্তী হুগলী রিভারে পতিত হইয়াছে। ইছামতী প্ৰধানতঃ যশোর ও ২৪ পরগণা দিয়া প্ৰবাহিত। ভৈরব নাদের উত্তরাংশ জালাজী হইতে বাহির হইয়া মেহেরপুর প্রভৃতির তলদেশ দিয়া, কাপাশিভাজায় নিকট মাথাভাঙ্গার সহিত মিলিত হইয়াছে। মাথাভাঙ্গা হইতে চাদপুয়ের নিকট BDDBD BBDBSDLS S BBBD DDD BBD DuBDD DD DC হইয়া জেলা যশোহরের অভিমুখে অগ্রসর হুইয়াছে। এই সকল নদীর মধ্যে ইংরাজদপ্তরে ভাগীরথী, জালাজী এবং মাথাভাজা প্ৰধানতঃ নদীয়ার নদী নামে খ্যাত। পূৰ্ব্বকালে এই সকল নদীই দেশদেশান্তরে যাইবার একমাত্র উপায় ছিল এবং দেশের অন্তর ও বহির্বাণিজ্য বিস্তারের এক মাত্র উপায় ছিল। জানিলা ভারতের কি পাপে আজি সেই সকল স্বভাবজাত স্রোভস্বতীর এই অভাবনীয় দুর্দশা। পূর্বে যে সকল নদী বিয়া হুৱহৎ জলযান ও অর্ণবপোত সকল অবাধে গতায়াত করিত, যে শান্তিপুরের কুটী হইতে সুতা, বস্ত্র এবং বহুল পরিমাণে মদ্য এবং মালদহ, মুকসুদাবাদ প্রভূতি স্থান সকল হইতে রেশমী সুন্ম যন্ত্র, চিনি চাউল প্ৰভৃতি এবং নদীয়ার ইতািন্ততঃ বিক্ষিপ্ত শত সহস্ৰ কুঠী হইতে নীল সংগ্ৰহ করিয়া সুবৃহৎ অর্ণবপোত সকল সর্বদ গমনাগমন করিত, আজ সেই সকল নদী নানা কারণে কোথাও বন্ডসলিল, কোথাও ক্ষীণ-কলেবর, কোথাও সূক্ষ্ম রজত ধারার ভায় মৃত্যু হইতে মুহুতীয় গতিতে বহমানা। এমনকি যে হুই একটী নদীতে সমস্ত বৎসর ধরিয়া কিছু আন LLB BDDDBBL gDDDDBD DMB DDB BBD DuDB DBBB DDD LLLLLLL গবর্ণমেন্ট প্রতি বৎসর জালাঙ্গা ও মাথাভাঙ্গা নদীতে খরস্রোত প্রবাহিত করাইৰায়। LL Li i BY BLBLDB i S BBLBLBBB D BLEBLB BBL BDLDLL