পাতা:নদীয়া-কাহিনী - কুমুদনাথ মল্লিক.pdf/৪৩৫

१औझा-काहिनौ । ND-6 নদীতে সাধারণতঃ নিম্নলিখিত মৎস্যগুলি পাওয়া যায়-রুই, কাতলা, মৃগেল, কালবোস, খয়রা, জিওল, কৈ, ইটে, মাগুর, সোল, চিংড়ী, পাকাল, আড়, বোম্বাল, 帝 g51, re, টোঙ্গড়, চেলা, বেলে, চিতল, চাদা, ট্যাপা, শঙ্কর, লাটা, ৰান, কাকলে, তোড়া, খলসে, মেডিচিঙ্গড়ি, ইলিস প্রভৃতি । नौशाद ब्रांख्°iर्थ । MuSK BD DBB DBBDB BDiBBD BDY DD DBDD DD DS রাজপথ, রেলওয়ে প্রভৃতি যাতায়াতের সুযোগ দৃষ্ট হয়, নিমবঙ্গের অন্য কোন জেলায় তদ্রুপ দেখা যায় না। যদিও পূৰ্ব্বকালে নদীয়ার অন্তর ও বহিবাণিজ্য প্ৰধানতঃ জলপথেই চলিত, তথাপি বাণিজ্য কাৰ্য্য ও গমনাগমনের সুবিধার জন্য মুসলমানদিগের সময়ে এদেশে বৃহৎ বৃহৎ সুপ্ৰশস্য রাজবক্স বিদ্যমান ছিল। ১৬৫০ খৃষ্টাব্দে প্রকাশিত একখানি মানচিত্রে বঙ্গের কয়টীি প্রধান প্রধান রাস্ত লক্ষিত হয়; তন্মধ্যে নিম্নলিখিত রাস্তাটি নদীয়ার সহিত সংশ্লিষ্ট দেখা যায়। যে স্থানে ভাগীরথী ও পদ্মা পৃথক হইয়াছে, পাটনা, মুঙ্গের ও রাজমহল দিয়া সেই স্থান পৰ্য্যন্ত একটী রাস্ত আসিয়া দুইটী শাখায় বিভক্ত হইয়াছে। একটি মুকসুদাবাদ, পলাসী, অগ্রদ্বীপ, বৰ্দ্ধমান ও মেদিনীপুর দিয়া কটকাভিমুখে গিয়াছে, অপরটা পদ্মার দক্ষিণ ধার দিয়া কাত,বাদ (ফরিদপুর) পৰ্য্যন্ত ঘাইয়া ঢাকার অভিমুখে গিয়াছে। জেমস রেনেলস কৃত ১৭৭৫ খৃষ্টাব্দে প্রকাশিত ডেসক্রিপসন অব C3ts Description of Roads) array acts wirst air stvig উল্লেখ দেখিতে পাই ; তাহাতে মেদিনীপুর হইতে বৰ্তমান দিয়া নদীয়া পৰ্য্যন্ত রাপ্তাটির উল্লেখ আছে। পরবর্তী কালে অর্থাৎ অষ্টাদশ শতাব্দীর মধ্যভাগে ইংরাজ কর্তৃক বঙ্গ বিজয়ের অব্যবহিত পরবর্তীকালে রেনলসের “ম্যাপ অব বেঙ্গলে নদীয়ার মানচিত্রে আমরা নিম্নলিখিত স্থানগুলি উল্লেখযোগ্য ও বড় অক্ষরে মুন্বিত দেখিতে পাই।। ১ম। কৃষ্ণনগর-এস্থানে নদীয়ার রাজাগণের বাসস্থান বুলিয়া একটী মন্দির চূড়ান্ধীয়া চিহ্নিত করা আছে (২) পলাশী-আম্রকুঞ্জ দ্বারা