পাতা:নন্দনে নরক - দীনেন্দ্রকুমার রায়.pdf/২৩

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

দ্বিতীয় পরিচ্ছেদ ১৭ AMAMMAeeAeeAS AMMeSMMMAMMAMAAAA হীরাজির কথা প্রেমজির নিকট দুৰ্ব্বোধ্য প্রহেলিকাবৎ প্রতীয়মান হইল ; সে বলিল, “তুমি আমাদের কিরূপ সাহায্য করিতে পাের?” হীরাজি বলিল, “সে সকল কথা পরে হইবে ; শুনিলাম তোমরা একরূপ অনাহারে আছ ; আগে কিছু থাও, খাইয়া শরীরটাকে একটু চাঙ্গল কর, মনটাও মুস্থ হউক –তোমাদের আহারাদি শেষ হইলে আমার যাহা বক্তব্য আছে বলিব ।” এতক্ষণ পরে এমিলি কথা বলিল ; বলিল, “মিনসে বড় রসিক দেখিতেছি ! শুনিয়াছে আমাদের হাতে এক পয়সাও নাই,তবু বলিতেছে আগে কিছু খাও! খাইতে যে পয়সা লাগে, সে কথা বুঝি বুড়োর মাথায় আসে নাই ?” হীরাজি পকেটে হাত পুরিয়া বলিল, “তোমার কাছে কিছু না থাকিতে পারে, কিন্তু আমার পকেটে যে কিছু নাই, তাহ তোমর কিরূপে জানিলে ?” হীরাজির প্রশ্নের উত্তর না দিয়া প্রেমজি ও এমিলি উভয়েই তাহার পকেটের দিকে চাহিল। হীরাজি পকেট হইতে একখানি ময়লা কাগজ বাহির করিয়া ভাজ খুলিয় তাহ প্রেমজির সম্মুখে ধরিল। প্রেমজি সবিস্ময়ে দেখিল, তাহা একখানি একশত টাকার নোট ! নোট খানি দেখিয়া এমিলির চক্ষু উজ্জ্বল হইয়া উঠিল । প্রেমজি প্রথমটা নিজের চক্ষুকে বিশ্বাস করিতে পারিল না। হঠাৎ এত টাকা সম্মুখে দেখিয়া সে অত্যন্ত বিক্ষিত হইল, তাহার পর সেই -বিষয় আনন্দে পরিণত হইল ; কিন্তু সে আনন্দ অধিকক্ষণ স্থায়ী হইল না। সে সন্দিগ্ধ চিত্তে একবার হীরাজির মুখের দিকে চাহিল ; তাহার Th R. خاکیسےھیعے ہتھی۔