পাতা:নন্দনে নরক - দীনেন্দ্রকুমার রায়.pdf/২৮

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

RR নন্দনে নরক പഘം-പ്പങ്ക് -്~~് AA MAMA AA S SA SASA MeeeAeeA MAeeeeAeeAMMAMeAAAS S aك5 পকেট হইতে একথান রসীদষ্ট্যাম্প বাহির করিয়া হীরাজি তাহ রসন-রসসিক্ত করিয়া হ্যাগুনোটে আঁটিয়া দিল ; প্রেমজি তাহার আদেশে সেই টিকিটের উপর নাম স্বাক্ষর করিল। হীরাজি হ্যাওনোটখানি পকেটে পুরিয়াছে এমন সময় এমিলি একটা হোটেল হইতে রসনা-তৃপ্তিকর অতি উপাদেয় চপ, কাটলেট, ও গল্লা চিংড়ী ভাজা প্রভৃতি বিবিধ খাদ্যদ্রব্য লইয়া সেই কক্ষে প্রবেশ করিল। আজ তাহার মহা আনন্দ !—সুন্দর হাস্ত-প্রফুল্ল মুখখানি তাহার নীলাঞ্চলের অন্তরাল হইতে যেন বিজলী বিকাশ করিতেছিল ; কি নিটোল গণ্ডস্থল, কি সুগঠিত সুবঙ্কিম ক্রযুগল, ওষ্ঠচু’খানি যেন হিঙ্গুলরাগ রঞ্জিত, দস্তশ্রেণী মুক্ত পংক্তির ন্যায় ঝক ঝক করিতেছে ! আর তাহার ঢলঢল চক্ষু দুটতে যে মাদকতা—যে প্রমোদবিহবল ভাব—বোধু হয় সংযমী ঋষিরও তাহ ধ্যান ভঙ্গ করিতে পারে ; কিন্তু তাহ লজ্জাশীল কুলমহিলাকুলের চক্ষে স্বাভাবিক নহে । প্রেমজি একবা এমিলির দিকে চাহিল, তাহার পর দৃষ্টি ফিরাইয় তাহা বৃদ্ধ হীরাজির শ্বেত শশ্রজালে সন্নিবদ্ধ করিয়৷ বলিল, “আমি যতই কেন উপার্জন করি না, ছয়মাসের পূৰ্ব্বে যে তোমার এ দেন। শোধ করিতে পারিব, তাহার সম্ভাবনা নাই ।” হীরাজি বলিল, “আমি তোমাকে টাকা ধার দিলাম, আবার আমিই তোমাকে এমন চাকরী জুটাইয়া দিতে পারি যে, একমাসেই তুমি ইহার পাঁচগুণ দেন। শোধ করিতে পার।” প্রেমজি এবার সকৌতুকে মাথা নাড়িল ; বলিল, “এ অতি অসম্ভব