পাতা:নন্দনে নরক - দীনেন্দ্রকুমার রায়.pdf/৪৩৩

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

চতুর্দশ পরিচ্ছেদ 8૨૧ SAeeMMAMA AMeeAAA AAAA AAAA AAAA AAAA SAAA AAAA MMM Me AAAA AAAA AAAA AAAASAAAA AAAA AAAA AAAASAAAA SAA AeAAA AAAA AAAA AAASA SAASAASSAAAAAAS SAAMATAAA AAAA AAAA MATTTAAA AAASS “তোমার জন্য একটি বড় সখের জিনিস সংগ্ৰহ করিয়া রাখিয়াছি, পাশের কুঠরীতে প্রবেশ করিলেই তাহ দেখিতে পাইবে।” এলিজা কৌতুহলভরে পাশের কক্ষে প্রবেশ করিয়া, যাহা দেখিলেন, তাহাতে র্তাহার শিরায় শিরায় শোণিতের গতি চঞ্চল হইয়। উঠিল ; তিনি দেখিলেন মারোয়ানজি সাপুরজি একখানি চেয়ারে বসিয়া আছেন! এলিজা কি করিবেন কি বলিযেম, বুঝিতে না পালিয়া আড়ষ্ট ভাবে সেই কক্ষদ্বারে দণ্ডায়মান রহিলেন ; এমন সময় আমিনা পা টিপিয়া আসিয়া দরজাটি বন্ধ করিলেন । এলিজাকে উদ্ধান্ত দেখিয়া, সাপুরজি প্রথমে কথা কহিলেন, বিষঃভাবে বলিলেন, “আজ কতদিন পরে তোমার সহিত আমার সাক্ষাৎ হইল ! কে জানিত, এখানে এমন ভাবে তোমার সহিত আমার সাক্ষণং হইবে ? তুমি আমাকে ভুলিয়া গিয়াছ, ইহাই আমার সর্বাপেক্ষা অধিক দুর্ভাগ্য ।” এলিজা কম্পিত কণ্ঠে বলিলেন, “তুমি অন্যায় কথা বলিতেছ, আমার অপরাধ আমি পিতা মাতার মতের বিরুদ্ধে কোনও কাজ করিতে পারি নাই । আমার হৃদয় দুৰ্ব্বল সত্য, কিন্তু তোমার স্মৃতি আমি বিসর্জন করিতে পারি নাই।” 置 দ্বারপ্রাস্ত হইতে আমিনা এই কয়েকটা কথামাত্ৰ শুনিয়াই বুঝিতে পারিলেন, এত দিনে তাহার সংকল্পসিদ্ধির পথ হইল, তিনি সাবধানে সুযোগের প্রতীক্ষা করিতে লাগিলেন ।