পাতা:নববিধান - শরৎচন্দ্র চট্টোপাধ্যায়.pdf/৪২

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

ԵԳ भदक्षिांम তাহার বলার মধ্যে উত্তাপ বা শ্লেষ কিছুই ধবিতে না পারিয়া শৈলেশ দ্বিধার মধ্যে পড়িল । কিসের জন্য যে সে এ-সব করিতেছে, তাহার হেতুও মনের মধ্যে বেশ দৃঢ় এবং সুস্পষ্ট নয়। কিন্তু এই সকল দুৰ্ব্বল-প্ৰকৃতির মানুষের স্বভাবই এই যে, তাহারা কাল্পনিক মনঃপীড়া ও অসঙ্গত অভিমানের দ্বার ধরিয়া ধাপের পর ধাপ দ্রুতবেগে নামিয়া যাইতে থাকে। একমুহুৰ্ত্ত মৌন থাকিয়া কহিল, হাঁ, প্ৰয়োজন আছে বলেই সকলের বিশ্বাস। যে-সব আচারব্যবহার রীতি-নীতি আমরা মানিনে, মানতে পাবিনে, তাই নিয়ে অযথা ভাই-বোনের মধ্যে বিবাদ হয়, সমাজের কাছে পরিহাসের YL DBT DBYYqAq DBDDDDD DYDD DD S উষা প্ৰতিবাদ করিল না, নিজেব দিক হইতে কৈফিয়ৎ দিবার চেষ্টামাত্র কবিল না, কিন্তু তাহার মুখ দিয়া হঠাৎ একটা দীর্ঘনিশ্বাস পড়িল ; নিস্তব্ধ ঘরের মধ্যে শৈলেশের তাহা কাণে গেল। উষা । নিজে কলহ করে নাই, তাহার পক্ষ লইয়া বিভার প্রতি যত কটু কথা উচ্চারিত হইয়াছে, তাহার একটিও যে উষার নিজের মুখ দিয়া DBDB BB BDDS BBD LDDLDDDD DBBD BBS DBD DBDB DDDDB BDBDL চলে না, ভোলাও যায় না । সুতবাং ক্ষেত্ৰমোহনের দুস্কৃতির শাস্তি যে আর একজনেব স্কন্ধে আবোপিত হইতেছে না-ইহাতে প্ৰতিহিংসার কিছুই যে নাই- ইহাই সপ্ৰমাণ করিতে সে পুনশ্চ কহিল, যাকে বিলেতে গিয়ে লেখাপড়া শিখতে হবে, যে সমাজের মধ্যে তাকে চলাফেরা করতে হবে, ছেলেবেলা থেকে তার সেই আবহাওয়ার মধ্যেই মানুষ হওয়া আবশ্যক। শিশুকালটা তার অস্বাভাবিক অবস্থার মধ্যে কাটতে দেওয়া, তার প্রতি গভীর অন্যায় এবং অবিচার করা হবে -এই বলিয়া সে ক্ষণকাল উত্তরের জন্য অপেক্ষা করিয়া কহিল, এ-সম্বন্ধে তোমার বলবার কিছু না থাকে। ত সে স্বতন্ত্র কথা ; কিন্তু মুখ বুজে। শুধু দীর্ঘনিশ্বাস ফেললেই তার জবাব হয় না। সোমেনের সম্বন্ধে আমরা রীতিমত চিন্তা করেই তবে স্থির করেচি ।