পাতা:নববিধান - শরৎচন্দ্র চট্টোপাধ্যায়.pdf/৭৩

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

নববিধান ter হইয়াছে সোমেনের সঙ্গে । তাহার শাস্ত্রানুমোদিত ব্ৰহ্মচারীর বেশ, শাস্ত্রসঙ্গত আচার-বিচার, স্থানীয় একজন নিষ্ঠাবান ব্ৰাহ্মণ আসিয়া সকাল-সন্ধ্যায় বোধ করি ব্ৰহ্ম-বিদ্যা শিখাইয়া যান -এই বলিয়া ক্ষেত্ৰমোহন কহিলেন, আমাকে দেখে সে-বেচারার দু’-চোখ ছলছল করতে লাগলো, তার চেহারা দেখে মনে হ’ল যেন খাবার কষ্টটাই তার বেশি হয়েচে । এই ছেলেটির প্রতি বিভার একপ্রকারের স্নেহ ছিল, তাহা অত্যন্ত বেশি না হইলেও, বিদেশে দুঃখ পাইতেছে শুনিয়া সে সহিতে পারিল না। তাতার নিজের চক্ষু অশ্রুপূর্ণ হইয়া উঠিল, কহিল, তাকে জোর করে নিয়ে এলে না কেন ? ক্ষেত্রমোহন বলিলেন, ইচ্ছে যে হয়নি তা নয়, কিন্তু ভেবে দেখলুম, তাতে শেষপৰ্যন্ত সুফল ফলবে না। ধৰ্ম্মেব ঝোকটাকেই আমি সবচেয়ে ভয় কবি । শৈলেশ আমাদের ওপর ঢের বেশি। বেঁকে যেতো । DDD 0D DDD DBBBDS SLDBL DB BB DB BBBD DDD নিজেই তোমাব সঙ্গে যৌতুম | VS চিঠি লেখা-লেখি একপ্রকার বন্ধ হইয়া গিয়াছিল, তথাপি কলিকাতায় আত্মীয়-বন্ধুমহলে শৈলেশের অদ্ভুত কীৰ্ত্তি-কথা প্রচারিত হইতে বাধে নাই। হয়ত বা স্থানে স্থানে বিবরণ একটু ঘোরালো হইয়াই রািটয়াছিল। ভবানীপুরে এ-সংবাদ যে গোপন ছিল না তাহা বলাই বাহুল্য। লজ্জায় বিভা মুখ দেখাইতে পারিত না, শুধু স্বামীর কাছে সে দম্ভ করিয়া বলিত, দাদা আগে ফিরে আন্মল, আমার সুমুখে কি ক’রে এ-সব করেন। আমি দেখব ।