পাতা:নবরত্নমালা - সত্যেন্দ্রনাথ ঠাকুর.pdf/৪২৫

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

তুকারাম । سوالا মম্বাজীর ক্রোধানল আপনাপনি নিবিয়া গেল ও তিনি তুকারামেব প্ৰতি বিরক্তি ভাব পরিত্যাগ করিয়া তীহার অনুরক্ত ভক্তের মধ্যে গণ্য হইলেন । পুণার নিকটবৰ্ত্তী বাঘোলী গ্ৰামস্থ রামেশ্বর ভট্ট নামক আর একজন ব্ৰাহ্মণ তুকারামের উপর অত্যাচার আরম্ভ করিলেন। তিনি তুকারামের বিরুদ্ধে নানা প্রকার অমূলক অভিযোগ উপস্থিত করিয়া তাহার প্রতি গ্ৰাম্যাধিকারদিগের বিদ্বেষ জন্মাইয়া দিলেন ও দেহুর পাটেলের নিকট হইতে র্তাহার গ্ৰাম বহিষ্করণের এক অনুজ্ঞাপত্র বাহির করিলেন। তুকারাম মহা বিপদে পড়িয়া এইরূপ অক্ষেপ করিতে লাগিলেন । १ाँध्रब्र अ७४%, क८द्र 5७८5ळ, কার কাছে দুটি ভিক্ষ মাগি গো এখন । নিয়ম ভঙ্গ দোষে, দোষী করে রোষে, আদালতে নিয়ে চলি, বলিয়৷ শাসায়, মিলে লোকগুলি, বুঝাইল ভুল, aाgड श्cड डिश्राद्ध अन्न भाद्र थांब्र । এ হেন অসৎ সঙ্গে রহিব না। আর, তুকা বলে “চল যাই, পাণ্ডুরঙ্গ দ্বার।” রামেশ্বর ভট্ট তুকারামের হীনজাতির প্রতি লক্ষ্য করিয়া বহুবিধ তীব্র ভৎসনা সহকারে তঁাহাকে কবিতা রচনা করিতে একেবারে নিষেধ করিলেন। তুকারাম বিনীত ভাবে উত্তর করিলেন-“আমি অল্পস্বল্প যাহা কিছু রচনা করিয়াছি সকলই পাণ্ডুরিঙ্গের আদেশে, কিন্তু দেখিতেছি ব্ৰাহ্মণের আদেশ ও আমার শিরোধাৰ্য্য, অতএব