পাতা:নবীনচন্দ্রের গ্রন্থাবলী (দ্বিতীয় খণ্ড).djvu/১৬২

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

১২১২ নবীনচন্দ্রের গ্রন্থাবলী শরীর, ইন্দ্রিয়চয়, মানবের অদ্বিতীয় " সুখের ও শিক্ষার সোপান। কামনা ইঞ্জিয়-জাত মানবের মুখ পথে অদ্বিতীয় কৰ্ম্মের নিদান । স্রষ্ট কি কামনা-হীন ? চেয়ে দেখ মহাস্থষ্টি । বিশ্ব-সুখ কামনা তাহার " ঘোষিতেছে মহাব্লিশ্ব,अिनष्ठ প্লাবিয়া কষ্ঠে,— এ কামনা অশ্রাস্ত অপার ! এ কামনা-সিন্ধু গর্ভে, কামনা-জাহ্নবী নর শত মুখে করিয়া বিলীন, , করি ক্ষুদ্র মানবের অতি ক্ষুদ্র আত্ম-মুখ জগতের মুখের অধীন, উন্মেষিয়া আত্মশক্তি-জগতের মুখ পথে যত নর হবে অগ্রসর, আপন মুখের তার সিন্ধুমুখী নদ মত ক্রমশঃ বাড়িবে পরিসর । কামনা জগত-হিত, সাধনা জগত-হিত,— এক মাত্র ধৰ্ম্ম সনাতন মানবের গৃহে, বনে ; ধৰ্ম্মক্ষেত্র শ্রেষ্ঠতর,— বন নহে,-গৃহের প্রাঙ্গণ । পিতা, মাত, পত্নী, পুত্র, গৃহ, এই ধৰ্ম্ম-পথে কিবা অবলম্বন মুনার ! তাহে ভয় করি উঠি দেখে সুখ-স্বৰ্গ নর, নারায়ণ মুখের সাগর। চলিলাম গৃহে, প্ৰভু ! মানবের ধৰ্ম্ম-ক্ষেত্র করি গৃহ অভ্যস্তরে বাস,