পাতা:নবীনচন্দ্রের গ্রন্থাবলী (দ্বিতীয় খণ্ড).djvu/২৩৭

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

কুরুক্ষেত্র । ১২৮৭ ক বুঝিবে তব লীলা । ঘোর অমঙ্গলে এইরূপে সাধ তুমি মানব-মঙ্গল ! বুঝিলাম এই শোক শিক্ষা অর্জুনে । অধৰ্ম্মেঃ অভূখন বুঝিলাম হায় ! এত দিনে, এত দূরে ; বুঝিলাম আর, ধনঞ্জয় শ্লখ করে, আবৃত অসিতে, পিkা করিতেছিল বৃদ্ধি নর-মেধ, মায়াংশে ভ্রমন্ত মতি ; সপ্তবুর্থী অঙ্গি খলিল আসির সেই স্নেহ-আবরণ, শাণিত করিল ধার, করিল সঞ্চার শ্লথ করে ধিভু্যতাগ্নি, খুলিল নয়ন,— ‘ধৰ্ম্মক্ষেত্র কুরুক্ষেত্ৰ’ বুঝিনু এখন “ উঠি বেগে নিস্কোষিত করি ভীম আসি, আস্ফালি,-“এখন এই অসি অর্জুনের অঞ্জস্ৰ শোণিত-উৎস করিবে. খনন অধৰ্ম্মী অরতি-বক্ষে ; গজ্জিবে গাণ্ডীব প্রলয়ে । মেঘমন্দ্রে ; ছুটিবে আয়ুধ কেন্দ্ৰভ্ৰষ্ট প্রলয়ের স্থৰ্য্যগণ মত। পারিল না পিতা, পুত্র করিল স্থাপিত আজি ধৰ্ম্ম রাজ্য দিয়া আত্ম-বলিদান । বাজাও বিজয় শঙ্খ মহাবুখিগণ । কালি জয়দ্রথে বধি, ধষ্ঠাহ অতীত মা হইতে অরিকুল করি নির্মুলত, আমং কবি সেই সাম্রাজ্য ঘোষিত ” মহাশন্ধে পাঞ্চজন্য উঠিল বাজিয়া দেবদত্ত শঙ্খ সই ; বাজিল তখন