পাতা:নবীনচন্দ্রের গ্রন্থাবলী (দ্বিতীয় খণ্ড).djvu/২৭৯

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

প্রভাস । శిచి ; “দিবা নিশি পশু পক্ষী, পালি হা সারিকা, ডাকিছে বিকৃত কণ্ঠে, যেন বিভীৰ্ষক দেখিতেছে অমুক্ষণ ; বহে অনিবার তপ্ত রুক্ষ বায়ু যেন করি হাহাকার । কুক্মিণী দেখিয়ছি, শুনিয়াছি, আমি এ সকল । কিন্তু দিদি, প্রণে মম, ভাসে নাই তোর সম কোনো অমঙ্গল ছায় . বিষাদে আধার করে নাই কই, দিদি, হৃদয় আমার । মঙ্গল ও অমঙ্গল, অনন্ত বিশ্বমণ্ডল, ইহার স্বজন, তিনি মঙ্গল-নিদান। उिfम प्रां५ष्ट्र c@६भ६ ङ5दाम । আমরা এ ক্ষুদ্র জীব, কিবা শিব, কি অশিব, কিবা মুখ, কিবা দুঃখ, আলোচনী তার,— পতঙ্গের প্রগল তা বিশ্ব বুঝিবার ! স্রষ্টার এমন স্বই, ধে ভাবে করিবে বৃষ্টি, দেখ মঙ্গলের ভাবে মঙ্গল সকল । অমঙ্গল ভাবে দেখ সব অমঙ্গল। কি মঙ্গল, অমঙ্গল, সুখ দুঃখ যাহা বল, সকলি মানব মনে ; জগত কেবল মুখময়, শেভময়, অনন্ত মঙ্গল । দিদি, ভ্রান্তি কর দুর, হয়েছে যাদবপুর, হইয়াছে বমুন্ধর অমঙ্গলময় অনাবৃষ্টি হেতু ; দিদি, আর কিছু নয় । হইবে সুবৃষ্টি ধবে, ধনে ধান্তে পূর্ণ হবে আবার যাদব-রাজ, হাসিবে আবার বস্কন্ধরা, হ{ে বিশ্ব মুখ-পরাবার ।