পাতা:নবীনচন্দ্রের গ্রন্থাবলী (দ্বিতীয় খণ্ড).djvu/২৯৫

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

প্রভাস। ১৩৪৭ র্কে সে ব্যাস। বুঝিলাম গর্তে ধীবরীর জনমিল দ্বীপে যেই জারজ সন্তান, ' সে তোর মহর্ষি । মূখ। সেই তোর ব্যাস। সেই পরাশরপুত্র! আর্য পরাশর ' করিলেন বিসর্জন তপস্তা তাহার ধীবরীর পদ্মগন্ধে দ্বীপ বালুকায় ! অপূৰ্ব্ব এ নব ধৰ্ম্ম ! মহর্ষি—ধীবর } গোরক্ষক-নারায়ণ" প্রণব তাহারগোপ নাম! বেদ শাস্ত্র আছে কি তাহার ?” :"ভগবদগীতা”—শিষ্য উত্তরল ধীরে। করিয়ু দোহন উপনিষদ সকল দ্বৈপায়ন কি যে দুগ্ধ, জ্ঞানের অমৃত, করিলেন সঙ্কলন এই গ্রন্থে তার বলিতে না পারি প্রভু ! সাজিয়া যোগিনী বেড়াইয়। তীর্থে তীর্থে মুভদ্র আপনি করিছেন বিতরণ এই পৰ্ম্ম-স্বধী,— কি আনন্দে উচ্ছ্বলিত, কি প্রেমে বিহ্বল৷ পান করি সে অমৃত, গাই কৃষ্ণ নাম, , যাইতেছে গড়াগড়ি নরনারীগণ, নয়নে কি প্রেম ধারা আনন্দ হৃদয়ে – না দেখিলে নেত্ৰে প্ৰভু না হবে প্রত্যয়। দুৰ্ব্বাস। আমার সে মহাগ্রন্থ -নিৰ্ব্বোধ তোমরা শিখেছ ত ; শিথিয়াছ বেদ ব্যাখ্যা মম তোমরা কি এতকাল ছিলে নিজাগত ? প্রঃ শিষ্য। না প্রভু ; শুনিলে সেই মহাগ্রন্থ নাম, সে অপূৰ্ব্ব ধৰ্ম্ম ব্যাখ্য, হাসে নরনারী।