পাতা:নবীনচন্দ্রের গ্রন্থাবলী (দ্বিতীয় খণ্ড).djvu/৫০

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

: е в নবীনচন্দ্রের গ্রন্থাবলী। আবার আবধি পুত্র পিতার সে মহীধ্যান পড়িল বিহ্বল চিত্তে, অ তন্ত্রপূরিত প্রণ করি পাঠ সমাপন, শিবির-গৰক্ষিপথে ; চাহি আকাশের পানে রহিল, জ্ঞানের রথে স্তম্ভিত বিস্মিতমন হইয়া যেন উখিত কি অনন্তে, কি আলোকে, গাম্ভীর্যোন্নেনাতীত, হইল বিলীন ক্রমে" ক্রমশঃ অজ্ঞাতসারে। মিশাইল বারিবিন্ধ যেন মহাপরিবারে। অধ্যায়ে অধ্যায়ে ক্রমে, কক্ষে কক্ষে ধীরে ধীরে, প্রবেশিল অভিমনু অপূৰ্ব্ব মহামন্দিরে— ' অতল, অনন্ত-স্পর্শ , পশি কক্ষে উদ্ধতম দেখিল কি মহাগু-গঙ্গাসাগরসঙ্গম ! জাহ্নৱী জড়প্রকৃতি চেতন পুরুষক্ষে মিলিয়ছে, মহাগীত উঠতেছে কক্ষে কক্ষে,— *আম হ’তে পরতর নাহি কিছু, ধনঞ্জয় ! অামাতে গ্রথিত বিশ্ব, স্বত্রে যথা মণিচয় ।” চাহি উৰ্দ্ধ পানে স্থির শুনিতেছে এই গীত জ্ঞানস্বরূপিণী মাত কুমার প্রতিভান্বিত । কি আনন-মন্দাকিনী বহে উভয়ের চক্ষে । কি পূর্ণ আনসিন্ধু উচ্চুপিছে দুই বক্ষে ! প্রদোষ অঙ্কটালোক ধীরে ভক্তি ভরে আসি, এ আনন্দে, এ উচ্ছ্বাসে, চালিছে গাম্ভীৰ্য্যরাশি ! কুমার অস্ফুটলোকে ভ্ৰমিতে লাগিলা ধীরে গাম্ভীর্যপূর্ণ থদয়ে শিবিরে, আনতশিরে। জননী প্রফুল্লমুখে কহিলা প্রফুল্লশ্বরে,— গণ পূী সন্ধি-সক্টরে ভূতিভৱে i.