পাতা:নবীনচন্দ্রের গ্রন্থাবলী (দ্বিতীয় খণ্ড).djvu/৫৫৮

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

১৬১২ হইত বাহির কৰ্ণে ; নয়ন-কেটির ময় - , সে কাঞ্চন-কান্তি এবে অস্থিমাত্র শেষ। পিশাচ ভাবিয়া মনে গোপাল রাখালগণ করিত বিষ্কৃত অঙ্গে দি ৰফি , ८कइ भूङ उां३ि मtन, शुभांश पाशैड हृदद : পলাইল নিরাশায় শিষ্য পঞ্চ জন । ৰত কাষ্ঠ হয় শুষ্ক ততই প্রখরত্তর । হয় যথা অগ্নি হয় ততই উজ্জল গৃহের প্রদীপ যথা, যতই অদৃষ্ঠ, লীন, নিবিড় তিমিরে হয় শুষ্ঠ ধরাতল । ষতই শরীর শুষ্ক, যতই তিমিরাচ্ছন্ন হলো বিশ্ব চরাচর, নিক্রিয় শরী’, ততই অস্তুর জ্ঞান যোগীর উঠিল জলি ; আকাশ ব্যাপিল শিখা সে জ্ঞান-বহির । সেই ব্যাপ্ত জ্ঞানালোকে যোগী দেখিলেন বিশ্ব, বিশ্বের অনন্ত তত্ত্ব, সৌন্দর্ঘ্য অসীম | কিন্তু নির্বাণের পথ,-কই, কোথা ? নাহি চিহ্ন ? হইল যোগীর আশা নিরাশায় লীল । এই অশ, মহা-অংশ, সিদ্ধার্থের, মানবের, ফলিল না ছয় বর্ষে, ফলবে কি আর? কি সাধন আছে আর, কিরূপে সাধিলে তাহী সেই মহাজ্ঞান তত্ত্ব হইবে সঞ্চার । নিরাশার সহচর সঙ্গেহ অজ্ঞাত পদে । যে গীর মানস-প্রাস্তে হয়ে সঞ্চারিত, ক্রমশ মেঘের মত হয়ে ঘন বিস্তারিত, কহিল সে জ্ঞান-স্বৰ্য্য ক্রমে জাৰরিক্ত ।