পাতা:নবীনচন্দ্রের গ্রন্থাবলী (দ্বিতীয় খণ্ড).djvu/৫৭৩

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

# বৃক্ষে বৃক্ষে বসি মুখে প্রভাত-কাকী গাইছে বিহঙ্গচয়, আনন্দে মানব বসি যেন নবধৰ্ম্মবৃক্ষের ছায়ায় গাইছে নিৰ্ব্বাণগাথা ; নবধৰ্ম্ম-মত বহিতেছে প্রভূতের নব সমীরণ ধীর, শাস্ত, সুশীতল ; নিৰ্ব্বাণের মুখে পূর্ণ যেন জীবগণ, বিশ্বচরাচর । ( s७) প্রচার । সপ্ত দিবা সপ্ত নিশি বোধিতরুমূলে বুহিলেন বুদ্ধদেব পূর্বনিমজ্জিত নিৰ্মাণের মহানন্দে অনন্ত অসীম,— অনন্ত আলোক-সিন্ধু শাস্ত সুশীতল । নিৰ্ব্বাণ-আনন্যালোক গৰ্ত্তে চরাচর দেখিলেন বুদ্ধদেব যেন ভাসমান, জর-মরণের দুঃখ হয়েছে বিলীন । “নিৰ্মাণ-আনন্দগীত জড় অচেতন গাইতেছে গ্রহে গ্রহে ; আসি দেবগণ ধরাতলে, নিৰ্মাণের আননে অধীর, করিতেছে অভিষিক্ত সে আনন্দ-নীরে তাহার চরণ খুজে, বোধিতরুবরে, শত শত স্বর্ণকুম্ভে ; হতেছে প্রণত