পাতা:নবীনচন্দ্রের গ্রন্থাবলী (দ্বিতীয় খণ্ড).djvu/৬২৫

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

নবীনচন্দ্রেরফ্রন্থাবল । هم به د: ংসের ঘৃণিত মূৰ্ত্তি যবে দেৱালয় বিরাজিবে আসিবেন মানব-তনয় । cयशृं, २8 श्र १-२१ ।। অতএব কৃষ্ণোক্তি ও খৃষ্টেক্তিতে কিছুই বিভিন্নতা নাই । কই, ইহাতে এমন ত কিছু নাই যে কৃষ্ণোক্ত অবতার কেবল ভারতবর্ষে এবং খৃষ্টোক্ত মানব-তনয় কেবল ইহুদি দেশে জন্ম গ্রহণ করিবেন । এতৎ সম্বন্ধে মহম্মদের মত কি জানিনা • বোধ হয় তিনিও এমন কিছু বলেন নাই যে ঈশ্বরের দৃত কেবল আরব দেশেই আবির্ভূত হইবেন। কৃষ্ণ এবং খৃষ্ট উভয়েরই মতে ষখন যেখানে ধৰ্ম্মের অধঃপতন এবং অধৰ্ম্মের অভু্যুথান ঘটবে, তখন সেখানে ঈশ্বরের অবতার জন্ম গ্রহণ করিয়া সাধুদিগের পরিত্রণ ও গ্ৰন্থতদিগের বিনাশ সাধন করিয়া ধৰ্ম্ম সংস্থাপন করিবেন । ঠিক এরূপ অ’ স্থাতেই বর্তমান জগতের স্মগুরু সকল-কৃষ্ণ ও বুদ্ধদেব ভারতে, খৃষ্ট ইহুদি দেশে, মহম্মদ আবুবে এবং চৈতন্যদেব বঙ্গদেশে আবির্ভূত হইয়াছিলেন। অতএব সকল ধৰ্ম্মাবলম্বীরা যে কেন এই মহাপুরুষদিগকে ঈশ্বরের অবতার বলিয়া মানিবেন না, তাহা একবার চিত্ত করিয়া দেখা উচিত । অন্ধ, জড়বুদ্ধিসম্পন্ন মানবের এই এক ভ্রাস্তিতেই জগত আজি পৰ্য্যন্ত ধর্শ্ববিদ্বেষে পরিপূর্ণ। এই এক ভ্রাত্তি নিবন্ধনই পৃথিবী কতবার নরশোণিতে প্লাবিত হইতেছে, এবং ধৰ্ম্ম কি ঘোরতর অধৰ্ম্মে পরিণত হইতেছে । হায়! ধৰ্ম্মের প্রকৃত অর্থ কি, মানুষ কি তাহা কখনই বুঝিবে না ? যদি কিঞ্চিম্মাত্র ও কেহ বুঝিয় থাকে ভৰে ভারতীয় আর্যश्वविजशैब्रl । दैशटलद्र धरझॉंद्र ७र्कौ श्रानेि भङ्ग