পাতা:নবীনচন্দ্রের গ্রন্থাবলী (দ্বিতীয় খণ্ড).djvu/৬৭৯

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

১৭৩৪ নবীনচন্দ্রের গ্রন্থাবলা । আম্বন, বিশ্বাস সবে করিব তখন । ঈশ্বরে বিশ্বাসবান, ঈশ্বর-তনয় ! ঈশ্বর করুন রক্ষা দেখি এ সময় ।” হুই পার্শ্বাস্থত সেই যুগল তঙ্কর, তাহারাও দিল গালি মুখের উপর । অতঃপর ষষ্ঠ ঘণ্টা হইতে নবম অন্ধকারে সমাচ্ছন্ন হইল ভূবন । কহিলা নবমে ষিপ্ত কঁাদি উভরায় *হা নাথ ! হা নাথ ! কেন ত্যজিলে আমায় ?” কহিল দর্শকগণ শুনি হাহাকার,— “দেখি আসে কি না, নাম কৰিছে যাহার ” তিক্ত বারি সিক্তবস্ত্র করিয়া স্থাপন যষ্টি অগ্রে, নিল মুখে কোন মরাধম। দ্বাত্রিংশ বয়সে পুন: র্কাদি উভরায় সেইরূপ, প্রাণত্যাগ করিলেন হায় ! মন্দিরের যবনিকা হলো বিদারিত, গিরি চূর্ণ, ৰম্বন্ধর হইল কম্পিত । কহিল দর্শকগণ ভয়ে প্রকম্পিত“ঈশ্বরের পুত্র এই বুঝিনু নিশ্চিত ।” ধনী এক শিষ্য আসি মাগি কলেবর নিৰ্ম্মল বসনে তাহণ করি আচ্ছাদিত, এক শৈল কক্ষে তাহা করিয়া রক্ষিত, স্থাপিল প্রবেশদ্বারে প্রবণও প্রস্তর । কেবল রমণী দুটি রছিল বসিয়া তিতিল প্রস্তর নারী-শোকশ্র ঝরিয়া ! রবিবার নিশি শেষে দেখিল রমণী