পাতা:নবীনচন্দ্রের গ্রন্থাবলী (দ্বিতীয় খণ্ড).djvu/৬৮৩

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

১৭৩৮ নবীনচন্দ্রের গ্রন্থাবলী মরকতখণ্ডের মত ভাসিতেছিল কুতুবদিয়ার উত্তরপ্রান্তস্থিত “বাতিঘর” একটি গগনস্পর্শ তালবৃক্ষের মত, মহুেষখালীদ্বীপস্থ আদিনাথ পৰ্ব্বত মরকতস্তপের মত, এবং তাহার শেখরস্থ আদিনাথের মন্দির প্রকাও হীরকখণ্ডের মত, নীলাকাশপটে শোভা পাইতেছিল। সোনাদিয়া বা বর্ণদ্বীপের ভূম্যধিকারী অনাথনাথ সমুদ্রতীরসংলগ্ন বজরারছাদে বসিয়া, গম্ভীৰ্য্যপূর্ণদয়ে প্রকৃতির এই মহাশে সৰ্পন কমিউছিলেন– । সম্মুখে অনন্ত সিন্ধু ; মুনীল সলিলরাশি, রবির সুবর্ণ-করে বিকাশি স্বনীল হাসি, নচিতেছে, গাহিতেছে দিয়া মুখে করতালি তরঙ্গে তরঙ্গে, তীরে ফেনপুষ্পমালা ঢালি । অনন্ত সিন্ধুর সেই অনন্ত অক্ষুট গীত কি যেন অনন্ত স্থতি করিতেছে জাগরিত— অতীত ও অনাগত, মুখ-দুঃখ-বিজড়িত, সিন্ধু-নীলিমায় যেন রকির সংমিশ্ৰিত । স্বনীল আকাশ দূরে সিন্ধু সং নীলতর মিশিয়াছে মহাচক্রে—সম্মিলন কি সুন্দর ! খেলিছে তরঙ্গমালা— শিরে ফেনপুপাশি,— সমুদ্রমন্থনে যেন অমৃত উঠিছে ভাসি। . নীলাকাশ বিশ্বরূপ- জনস্তের মহাভাস, তংলহুদয়-সিন্ধু, তরঙ্গ-অনন্তোক্ষস । , গ্রেট অনাখনাৰ স্তম্ভিতভাবে, ভক্তিপ্রপূরিতম্বদয়ে, এই মহাপ্ত দর্শন করিতেছিলেন, এবং মনে মনে ভাবিতেছিলেন, স্বট ও হটক যে উক্ত অনন্ত, नईशाने 6 अनौशभछिन”द्र, dहै দ্বিগর্ডে সিদ্ধি ও আকাশ দর্শন করিলে যেমন হৃদয়ঙ্গম হয়,