পাতা:নবীনচন্দ্রের গ্রন্থাবলী (দ্বিতীয় খণ্ড).djvu/৬৮৭

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

১৭৪২ নবীনচন্দ্রের গ্রন্থাবলী । - এত উচ্চ, এমন মধুত্ব, এমন প্রাণম্পর্শী। মরুসদৃশ সেই নির্জন সমুদ্রগর্ভে একখানি তরী, তাহতে শিশু সঙ্গে সেই ক্রীড়াময়ী কিশোরীমূৰ্ত্তি, এবং সেই কিশোরীর কণ্ঠে এই গীত । গীতের সঙ্গে সঙ্গে তরঙ্গ নাচিতেছে, তরণী নাচিতেছে, তরুণী নাচিতেছে, এবং দুই দাড়ে তাল রাখিতেছে । সাগরানিল রহিয়া রহিয়া স্বরলহরী বহিয়া প্রবাহিত হইতেছে। থাকি৷ থাকিয়া ঝ কে ঝণকে সমুদ্রকপোত পক্ষসঞ্চালনে করতালিবৎ শব্দ করিয়া উড়িতেছে ও বসিতেছে, এবং তরঙ্গপৃষ্ঠে শ্বেত পদ্মফুলের মত শোভা পাইতেছে। দূর হইতে ইহার ক্ষেনরাশির সঙ্গে মিশিয়া তাহার চক্ষে কমলকাননের ভ্রাস্তি সঞ্চারিত করিয়াছিল। অনাথনাথ একমাত্র কর্ণসৰ্ব্বস্ব হইয়া সেই সঙ্গীত শুনিতে লাগিলেন ।

  • কেঁদ না কেঁদ না বাছা কাতর অস্তরে ;

আমি এই চলিলাম অভয় দিতে বিজয়বসন্তেরে । আমি আছি সদা, . ভক্তের প্রেমে বাধা, (उ कि ड्र िछान मा ८रु ?) আমি মশানে করেছি রক্ষা সাধু শ্ৰীমস্তেরে ” অনাথনাথের হৃদয়ে যে ভাৰতরঙ্গ উঠিতেছিল, এই গীতে তাহা চরির্তীর্থ হইল। তাহার হৃদয়-বীণা ও কিশোরীর হৃদয়বাশী প্রকৃতির অপূর্ব শোশয় নিনাদিত হইয় একই ভানে বাজিতেছিল। তাহার ক্ষুবার ভ্রান্তি হইল ; তিনি ভাবিলেন, “हे उक्री जडा जठारे बैशाख्द्र भिन्नशनैि ७६५ प्रथाप्न রক্ষাকারিণী -কমলে কামিনী’ । o