পাতা:নবীনচন্দ্রের গ্রন্থাবলী (দ্বিতীয় খণ্ড).djvu/৮০৭

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

न्दीनक्लुङ्ग ७इदलौ । אטילצ পবিত্র স্থানে মহামহীরুহ অশ্বখের ছায়ায় আমার মমিয়কে গুরু:দবের চরণকমলতলে মুখিয়া আসিয়াছি । সেখানে "অমিয়গোপাল নামে একটি বালগোপালমূৰ্ত্ত একটি সুন্দর মন্দিরে স্থাপিত হইবে, এবং “অমিয়াশ্রম’ নামে আদিনাথ-শৈলশ্রেণীর উপর একটি সুন্দর আশ্রম স্থাপিত হইবে । উহা ঠিক ভারতের পূর্বকালীন আশ্রমের মত হইবে, যেন সাধু বৈরাগী সন্ন্যাসীরা সেই মনোহর শৈলশ্রমে তপস্ত করিতে পারেন। সেখানে একটি টােল ও বিদ্যালয় স্থাপিত হইবে, এবং পূজার ভোগের দ্বারা দরিদ্র ও তপস্বীদের সেবা হইবে গমুদ্রপ্লাবনের সময় দ্বীপবাসীরা সেই আশ্রমে আশ্রয় পাইবে, এবং সেহ ‘অমিয়ভাণ্ডার’ হইতে সৰ্ব্বপ্রকার সাহায্য পাইবে । সেই আশ্রমের মন্দিরে তোমার ও জননীর প্রতিকৃতি থাকিবে। বাবা ! তোমার আমার জন্যে কিছুই রাখিলাম না । আমরা পিতাপুত্রীর,—মতাপুত্রের,--আশ্রয়ের স্থান শ্ৰীভগানের চরণৰুদ্ধ । আমি সে আশ্রয়ে চলিলাম। তু মও আসিও । বদরিক শ্রমে ঐগুরুদেবের শ্রীচরণতলে উভয়ে আবার মিলিত হইৰ। তপস্তা সিদ্ধ হইলে পিতাপুত্রী "অমিয়াশ্রমে আসিয়া তাহার দেহবৃত্তিকার সঙ্গে আমাদের দেহবৃত্তিক মিশাইব । তোমার মেহের কন্য। - “उष्ट्र५उँौं ।” অনাখনাথ পত্ৰখানি একবার, ছুইবার, বহুবার পড়িলেন । পড়িতে পড়িতে আশ্রতে পত্ৰখনি ਆਿ হইল । শেষবার পাঠ । সমাপন করিা বলিলেন, “ম। তাছাই হইবে। দুই প্রকৃত মায়ের কাজ করিলি ; তোর এই পণ্ডিত পুরকে টঙ্কাৰ কৰিলি।” তিনি জেলার কালেক্টরকে পত্র লিখিলেন, “আমার সমস্ত বিষয়ু *গৰ মেন্টের হন্তে অর্পণ করিলাম। দেশের প্রধান ব্যক্তিদের