পাতা:নবীনচন্দ্রের গ্রন্থাবলী (দ্বিতীয় খণ্ড).djvu/৮১০

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

প্রবাসের পত্র।

  • மை

দাৰ্জিলিঙ্গ । ঈশ্বরের কৃপায়, আমার এই বিপদসঙ্কুল জীবনের একটি মুখস্বপ্ন অংশতঃ সফল হইল,—আমি দঞ্জিলিঙ্গ দেখিলাম। সেই মহিমার মূৰ্ত্তি হিমাচল দেখিলাম।. বাল-স্বৰ্য্য-কিরণে প্রদীপ্ত, তপ্তকাঞ্চনাক্ত কাঞ্চনগৃঙ্গ দেখিলাম, জগতে বুঝি এমন মহান দৃপ্ত আর নাই। হিমাদ্রি পার্শ্ব ও সামুস্থিত, শৈবিমালায় পুষ্পিত, শীতল-পাদপ-শ্রেণীতে উপবনীকৃত, দার্জিলিঙ্গের মনোহারী চিত্রখানি নয়ন ভরিয়া দেখিলাম। ততোধিক স্থখের কথা, আমার শৈশংস্কন্ধ অভিগ্নহৃদয়, সহৃদয়তায় কামিনী-কোমল, উমেশকে দেখিলাম। আর দেখিলাম তাহার উমাকে স্বামী উমেশ, ভাৰ্য্যা কেদার-কামিনী! মধওপূণগনাং ফলবি" না হইলে, বোধ হয়, পতি এমন পত্নী, ও পত্নী এমন পতি লাভ করিতে পারেন না । w - - শৈশব হইতে প্রকৃতির মহাপ্রদর্শনভূমি পাৰ্ব্বতী-মাতার (চট্টগ্রাম) অঙ্কে ষে ৱিা কৰিবাছে, দাৰ্জিলিঙ্গে তাছার পক্ষে দেখিবার অভিনৰ দৃপ্ত তত কিছুই নাই। গিরিপার্শ্বাহী বেলওয়েট স্নেপ ঘুরিয়া কিবি-স্তরে স্তরে, পৰ্ব্বতের পদমূল হইতে উন্ধে মেঘমালা ভেদিয়া উঠিছে, নগরাজ যেন ক্ষে