পাতা:নবীনচন্দ্রের গ্রন্থাবলী (দ্বিতীয় খণ্ড).djvu/৮১৩

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

১৮৬৮ নবীনচন্দ্রের গ্রন্থবলী। করেন। বৈরাগ্য এত দূব যে, ঘরে বসিবার আসন খানি পর্যন্ত নাই। খবরের কাগষ্ট ৰিছাই বলিয়া, অতি তৃপ্তির সহিত, তিন জনে আহার করিলাম। তাহার এক জন বৈরাগী সঙ্গে রাখিয়াছেন। তিন জনে মিলিয়, বৈঞ্চৰ কবিদিগের সেই কবিতা গাইলেন। কর্ণে অমৃতবর্ষণ হইল, স্বায় গলিয়া গেল, চক্ষু ছল ছল করিতে লাগিল । ভায়ে ভাৱে মিলিল এ কীৰ্ত্তন, আমি ত জীবনে ভুলিব না। বৈষ্ণব কবিদিগের কবিতায় কি ষে প্রেমামৃত আছে, তাহ যত পান করা যায়, কিছুতেই, পিপাসা মেটে না। তঁহারা গাইলেন,— “দণ্ডে দণ্ডে পলে পলে তোমারে নয়নে দেখি, বেড়াইয়া ভূজলতা হয়ে হৃদয়ে রাখি ” প্রাণ আকুল হইয়া উঠিল। সেই অবস্থা দেওঘর ছাড়িলাম। প্রয়াগ । “স্থানীয় ভাশাল কংগ্রেস সঙ্গর ইট অধিবেশন দেখিতে গিয়াছিলাম। কোটু-হাট-ধারী বাঙ্গালী ছাড়কাকগুলির মধ্যস্থলে,—মরি। মূরি –কি একটি মূৰ্ত্তি দেখিলাম। মাথায় উকীৰ, গলায় উড়ানি, গায়ে চাণকান, পরিধানে ধুতি। ইহঁর নাম— মদনমোহন মালী। এই ত জাতীয় বেশ। কিন্তু যখন লোকটি কথা কহিতে লাগিলেন, श्रांबांद्र बध श्हेंग, পশ্চাৎ হইতে বুঝি খ্যাতনাম উলগিউ, সি, বনাদি,— স্থায় রে বাঙ্গালী নামের ছত্তি-ইংরাজি বলিতেছেন। লোকটর প্রতি আমার বড় শ্রদ্ধ হইয়াছিল। কাল । হরিমোহনকে সঙ্গে করিয়া, জংকে দেখিতে যাই । তিনি হস্কি