পাতা:নবীনচন্দ্রের গ্রন্থাবলী (দ্বিতীয় খণ্ড).djvu/৮১৯

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

১৮৭৪ নবীনচন্দ্রের গ্রন্থাবলী। বাবুর রূপা ভিন্ন আমি উহার ভিতরে প্রবেশ করিতে পারিতাম না। সমস্ত স্থানটি ব্যাপিয়া, এখন একটি বিস্তৃত, পুষ্পবৃক্ষ শোভিত উদ্ধান। এমন হৃদয়স্পর্শ স্থান বুঝি আর জগতে নাই। അബ লক্ষেী। b কাল সকালের ট্রেণে লঙ্কে গিয়া, একজন ইংরাজের হোটেলে ছিলাম। র্তাহাকে আড়কাট করিয়া, কাল সমস্ত দিন, নগর দর্শন করিয়াছিলাম। আজ আবার মহেন্দ্র বাবুর বাড়ীতে ফিরিয়া আসিয়া তোমাকে পত্র লিখিলাম । ভগবান বিশ্বরূপ, র্তাহার বিশ্বও বহুরূপী। কাল, মুহূর্বে মুহূৰ্বে তাহার রূপান্তর করিতেছে। রামচন্ত্রের রাজ্যের নাম কোশল ও রাজধানীর নাম অযোধ্যা ছিল । কালে, রাজ্য ও রাজধানী, উভয়ই মোগল-সাম্রাজ্যের ছায়ায় বিলীন হইয়া ষায়। ক্রমে, সেই মোগলসাম্রাজ্যে কালের ছায়া পতিত হইলে, রামরাজ্যে ধিনি দিল্লীর সম্রাটের প্রতিনিধি ছিলেন, তিনি তাহার মস্তকোপরি স্বাধীনতার ছত্র উড়াইলেন । তাহার, রাজ্যের নাম হইল অযোধ্য, রাজধানী গল্পেী। তাহার রাজপ্রাসাদশিরে, স্বর্ণছত্ৰ উড়াইয়, তাহার নাম রাখিলেন "ছত্ৰ-মঞ্জিল।” ক লৈ আবার বৃটিশসিংহ কবলে করিয়া, সেই ছত্রধারীকে মেটিয়াবুদ্ধে বন করিা রাখলেন--তিনি সেই কারাগার হইতে লঙ্কে টপ্পা কাদিলেন! ভাতৃ]*ালি, সেই হৃদয়ত্রবকারী শোক-সঙ্গীতে চিনি কুঁদিবে। ধনী ওয়াৰিং আদি সাহা बूझ रहेशप्इ , डैशद नरूण खनाद ०ष श्रेi:इ । गएको