পাতা:নবীনচন্দ্রের গ্রন্থাবলী (দ্বিতীয় খণ্ড).djvu/৮৩৪

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

প্রবাসের পত্র । ృt*షి লিখিতে ভুলিয়াছি যে, জাহাঙ্গীরের সমাধি দেখিয়া আসিবার সময়ে, তাহার প্রিয়তম মেহের-উন-নেস (অর্থ, স্ত্রীজাতির চন্দ্র ) বা মুরজাহান (অর্থ পৃথিবীর আলোক ) সুন্দরীর সমাধি দেখিয়া আসি তুমি জান, নুরজাহান তখন ভারতবর্ষের অদ্বিতীয়া সুন্দরী ও অসাধারণ প্রতিভাসম্পন্ন রমণী বলিয়া, তাহার স্বামী 'সের আফগুনকে বধ করিয়া, জাহাঙ্গীর তাহাকে বিবাহ করেন । একটী গল্প শুনিলাম। এক জন কবি র্তাহাকে দেখিবার জনা, বহুদূর হইতে আসিয়া, রাজপথের পার্শ্বে দাড়াইয়া আছে। যখন তাহার গাড়ী চলিয়া যায়, সে বলিয়া উঠিল,— খোল আবরণ, বহু দূর হতে এসেছি দেখিতে মুখ । মুরজাহান উত্তর করিলেন, তাও কবিতায়,— খুলিলে; ভূতলে উদিবে চন্দ্রম, তারাগণ পাবে দুখ । এ হেন রমণীরত্বের সমাধিটি ভাঙ্গিা পড়িয়াছে। দেখিয়া মনে যে কি কষ্ট হইল, বলিতে পারি না। উপরের কবর পর্য্যস্ত ভাঙ্গিয়া গিয়াছে। নিম্নের কক্ষে প্রবেশ করিয়া দেখিলাম, রাবীর বক্সঙ্গোত প্রবেশ করিয়া, সেখান হইতেও কবরের চিহ্ন পৰ্যন্ত ধুইয়া লইয়া গিয়াছে। বঙ্কিমবাৰু যথার্থই নুরজাহানের মুখে বলিয়াছেন, এ রূপের ছাচ কৰবের মাটাতে থাকিবে । সেই क्रtश्रृंद्र, cनई अंउिछांद्र क्लिश् दहनि नूखं इहेग्रां८छ् । किरू, অবস্থার ঘূর্ণচক্ৰে পড়িয়া, এই ভুবনমোহিনী ৰে পাপে লিপ্ত হইয়াছিলেন, রাবীরও সাধ্য নাই ৰে, তাহ ইতিহাস হইতে মুছিয়া ফেলে। ।