১৯২৬ নবীনচন্দ্রের গ্রন্থাবলী। রাজপুতনামার অধঃপতন, হিন্দুধর্শ্বের এই দুৰ্গতি, তারাগ নীরবে শৈলসায় হইতে চাহিয়া দেখিতেীৰ্থন। এ দুর্গ পৃথ্বীরা প্রস্তুত করিয়াছিলেন। ইহার ভোরণে এখন বৃটিশ বৈজয়ন্ত উড়িতেছে। . # অদ্য প্রাতে আন-সাগর দেখিতে যাই। আন নামক রাজ নদী স্রোত বন্ধ করিয়া, এই সাগর সৃষ্টি করেন। ইহার তি দিকে শৈলমাল, এক দিকে উক্ত বাধ এবং তদুপরি ভগ্ন হি রাজভবনের উপর মোগলদিগের রাজপ্রাসাদাবলী বিরাজিত রংি য়াছে। ইহার শ্বেতপ্রস্তরনিৰ্ম্মিত দেওয়ান-আমে, জাহাঙ্গীর প্রথ ইংরাজ রাজদূত সার টমাস রোয়ের সঙ্গে কুক্ষণে সাক্ষাৎ করেন এইরূপে এইখানে দুইটি সাম্রাজ্যের অধঃপতনের স্বত্রপাত হ ভারতের দুইটী মহা কুদিন এখানে আমাদের অদৃষ্টগণনে সঞ্চ রিত হয় । সেই সকল শ্বেতপ্রস্তর-নিৰ্ম্মিত অট্রালিংগতে এং কমিশনর বিহার করিতেছেন, এবং তষ্ঠাতে র্তাহার অফিস মিউনিসিপাল অফিস বিরাজ করিতেছে । জগতের কি বিf গতি । বাদশাহরমণীদের ক্রয়-বিক্রয় করিবার জন্তে যে "মিঃ বাঙ্গার” ছিল, এখন তাহা উদ্যানের কুলির নিবাস । একটা বড় মুন্দর গল্প শুনিগম । এই উদ্যানের ও সাগ:ে উপস্থি এক অহঙ্ক শিপরে রাজপুতানাং এজেণ্টের উপনিক একদা তিনি এখানে পদার্পণ কৰিলে, ८ुोशृङ्’ं ऊँ श्व ँलः মুন্সী উড়িল। কিন্তু ততোধিক উচ্চ শৈলে, হম্বমানজীর আস্তান তাহার বৈজয়ন্তী উড়িতেছে । রাজপুরুষ তাহা সহিতে পাবিে ন। তিনি আস্তুনার সন্ন্যাসীকে ডাকিয়া বলিলেন যে, বা প্রতিনিধির বৈজয়ী অপেক্ষ হনুমনের বৈজয়ন্ত্রী উদ্ধে থাকি পরিবে না। গ্যাসী স্বমনের চেল, তাহার কিঞ্চিং ধী
- مجھ جی --م ۸۔...
