পাতা:নবীনচন্দ্রের গ্রন্থাবলী (দ্বিতীয় খণ্ড).djvu/৮৭৪

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

প্রবাসের পত্র । । ১৯২৯ : পরিনীর মইী দর্শন করিয়া আমরা কী মাইক' মন্দির দেখি। একটি শ্বেতপ্রস্তরের মূৰ্ত্তি, তাহার'পার্শ্বে একটি কৃষ্ণ প্রস্তরের মূৰ্ত্তি। প্রথমটা জৈন বলিয়া বােধ হইল। মন্দিরটাও যেন জৈনমন্দিরের প্রস্তরের দ্বারা নিৰ্ম্মিত বোধ হইল। মূৰ্ত্তি ইষ্ট্রটর ইতিহাস কেহ কিছুই জানে না । এই কুলাঙ্গারদের অপেক্ষ চিতোরের ইতিহাস আমরা অধিক জানি । এই মনিরেই সেই চিতোরেশ্বরী কালী ছিলেন। তিনিই প্রশ্ন দেখাইয়াছিলেন –“ময় ভূখী হে৷ ” হায় মা ! এখন কি তোমার ক্ষুধা নিবারণ হইয়াছে ? আজ যে চিতোরের কয়েকট কঙ্কালমাত্র অবশিষ্ট বুহিষ্কাছে ! তাহার পর, মীরা বাইয়ের নিৰ্ম্মিত মন্দির ও তাহাতে স্থাপিছু রাধাকৃষ্ণের মনোহর মূর্ব দর্শন করিয়া, আমরা কুম্ভরাণার কীৰ্ত্তিস্তস্তে আরোহণু করি । এই স্তম্ভট আমার কাছে সৰ্ব্বপ্রশংসিত, কুতুব মিনার বা পৃথিীরাজের স্তম্ভ অপেক্ষ অধিক মনোহং বোধ হইল। স্তম্ভটা উপর্যুপরি নােটা প্রকোষ্ঠ দ্বারায় নিৰ্ম্মিত। কুতুব মিনারে ক্রমাগত কেবল সোপান বাহিয় উঠতে হয়। এই স্তম্ভের এক প্রকোষ্ঠ হইতে অন্ত প্রকোষ্ঠে উঠা, প্রকোষ্ঠ প্রক্ষিণ করিয়া, তাহার পর আবার লোপান আরোহণ করিত্বে হয়। প্রত্যেক প্রকোষ্ঠের মধ্যস্থলে এক একটা ন দেবীর মূৰ্বি বিরাজমান রহিয়াছে। দিল্লীশ্বরকে উপাপরি भवाखश् रुद्विग्न, प्रशरौद्र कुष्ठद्राभी यहे शैर्डि७ड निर्षी" করিয়াছিলেন । 導 , उहाँइ श्र६८१ शनं जर्मन कणिांश्, उांश इंगिरांद नcर । স্থানীর নাম গোমুখী। গিৰিপর্শ্বে দেৰ দেৰীৱ মূৰ্ত্তিতে পরিপূর্ণ একটু অতি সুন্দর কক্ষ। তাহার পশ্চাৎ পার্শ্ব দিয়া, চন্ত্রশেখরের श्कनैिौग्न भठ, श्रेकी निक्ष६षादा अदांश्ऊि श्श नषूषश्