পাতা:নবীনচন্দ্রের গ্রন্থাবলী (দ্বিতীয় খণ্ড).djvu/৯১৪

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

প্রবাসের পত্র । । మళ్సి নের শীর্ষ-দেশস্থা দ্বীপহন্ত মুন্দরীও হাসিতেছেন। উভয়ের সে উচ্চ হাসি, সেই উচ্চ রসিকতাপূর্ণ কথা, দুর্ভাগ্যক্রমে কিছুই বুঝিতেছি না। " তারাচরণ ভয়ে কঁী পুক, আমি ভাগিলাম, মেয়ে মানুষের কাছে অপ্রস্তুত হইব কেন, দাড়াইঃ সে হাসিতে যোগ । দিলাম। তারাচং চীৎকার করিতে লাগিল,-“আরে ও বাৰু বৈস * আমি বলিঙ্গমি, "ভয় নাই ; হরনেত্ৰানল নহে, আমরা কামদেবের মত ভষ্ম হুইব না। রমণীদের রঙ্গরসও কিছুই বুঝিতেছি না, কিন্তু তারাচরণ যেন ঠিক ই ফাসিকাঠের মধ্যে অবস্থিত। দুই দিকে দুই সুন্দরী। পলাইবারও পথ নাই। তাঁহার অবস্থা দেখ্রিয়া আমার হাসিতে হাসিতে পার্শ্ব ফাটিয়া যাইতেছিল । বোধ হয় রমণীরাও তাঁহা দেখিয়া হাসিতেছিলেন । আমাদের একতরফ সমাজের কল্যাণ ভদ্ররমণীর কাছে পড়িলে ৰাঙ্গালীকে কি বিভ্রাটেই পড়িতে হয়। দেবীর একটি বালিশ লইয়া, বাকি বিছানা ছড়াইয়া ফেলিয়া চলিয়া গেলেন। আমি ੱਧ-ਾਂ তারা । ইহাদের ধনীদের আজ বাড়ী না থাকাটা ভাল হয় নাই ।” এতক্ষণে তাহার মুখে হাসি আসিল, বিপদ কাটিয়া গেল। স্বনারীর নীচে গেলে বোধ হয়, এক জন পুরুষ আসিয়া, অতিথি বাড়ীতে আছে, তথাপি এইরূপ হৈ-রৈ করিতেছেন বলিয়া ভৎসনা করিল। তাহার পর গৃহ নীরব হইল । পর দিন মন্বদেবী আর বড় কাছে ঘেঁসিলেন না। একবার বিধ ভাবে দুর,হইতে দেখা দিয়া, যেন নয়নের ভাবে বলিলেন, “পোড়ার মুখ ! তুমি আমাকে গাল খাওয়াইয়াছ ” এ বেলা প্রদীপারিণী আমাদের অন্নপূর্ণ হইলেন। তিনি অম্বাদেৰী जानक्र यान्नैौना। श्राशंद्र कदिरउश्,ि श्रांशं क् िभूथ् ! नौफ़ একটা বকুলবৃক্ষের তলায় একখানি, শ্ৰীমদ্ভাগবত রাখিয়া, একটা গৃহলক্ষ্মী তাহ প্রক্ষিণ করিতেছেন, এবং প্রত্যেকবার ঘুরিয়া