পাতা:নবীনচন্দ্রের গ্রন্থাবলী (দ্বিতীয় খণ্ড).djvu/৯৩৩

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

১৯৮৮ নবীনচন্দ্রে গ্রন্থাবলী । ১১শ অধ্যায়—বিশ্বরূপ দর্শন । , অৰ্জ্জুন সেই বিশ্বব্যাপী ঐণীরূপ দেখিতে ইচ্ছা করিলে, ভগবান তাহাকে “দিব্য চক্ষু" দিয়া বলিলেন— “দেখ পার্থ। দেখ শত সহস্র রূপ অামার-- নানাবিধ, নানাবর্ণ, অমাবু দিব্য আকার । ৫ “দেখ স্বৰ্য্য, বসু, রুদ্র, মরুত, অধিনীসুত, অনেক অদৃষ্টপূর্ব, ভারত ! দেখ অদ্ভুত। ৬ *এক স্থানে সমুদায় দেখ বিশ্ব চরাচরদেখ যাহা ইচ্ছ। আর, মম দেহে, বীরত্বর । ৭ শ্ৰীকৃষ্ণ পরমযোগী । র্যাহারা যোগশাস্ত্র বিশ্বাস কধুেন, যাহারা বিশ্বাস করেন, আত্মা “মহিমাসিদ্ধির" দ্বারা বিশ্ব ব্যাপিতে পারে, তাহারা শ্ৰীকৃষ্ণের এই বিশ্বরূপে কিছুই বিস্ময়ের বিষয় দেখিবেন না । ধ{হীরা যোগশাস্ত্র বিশ্বাস না . করেন, তাহার এরূপ বুঝিলেই হইবে, যে ভগবান ক্ষ ধূমকে উপরোক্তমতে পরমেশ্বরের বিশ্বরূপ দেখাইলেন, অর্থাং বুঝাইয়া দিলেন, আমরা বিশ্বের দ্বারাই একমাত্র বিশ্বেশ্বরকে জানিতে পারি। ইহার দ্বিতীয় উপায় নাই। অতএব বিশ্বই তাহার রূপ,-তিনি বিশ্বরূপ । শ্ৰীকৃষ্ণ-প্ৰদৰু “দিবাচক্ষু" বা জ্ঞানের দ্বারা অর্জুন সেই বিশ্বরূপ দেখিলেন। দেখি ভীত স্তম্ভিত হইবা ঠান্থার ধ্যান কবিলেন। কি ঈশ্বর-মাহাষ্মো, কি কৰিছে, এই ধ্যান অপূর্ব। বিম্বিত পুলকিত, রোমাঞ্চিত অৰ্জুন প্রণাম করিয়া কৃতাঞ্জালপুটে पश्रिलम– “यिह दङ्लग्न दर्शन नम्नन, " দেখিতেছি তব অনন্ত স্বরূপ। নাহি অন্ত মধ্য, নাছি স্তৰ আদি, দেখিতেছি, বিশ্বেৰ! বিষ্কপ" ১৬