পাতা:নবীনচন্দ্রের গ্রন্থাবলী (দ্বিতীয় খণ্ড).djvu/৯৩৯

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

নবীনচন্দ্রের গ্রন্থাবলী। هدهد ১২শ অধ্যায়—দৈবাম্বর সম্পদ-বিভাগ যোগ। ভগবান এই অধ্যায়ে বুঝাইতেছেন যে, ত্রিগুণান্বিত এবং ইন্দ্রিয় সমন্বিত লোক দুই প্রকার প্রকৃতি বিশিষ্ট হইয়া জন্ম গ্রহণ করে। যাহারা দৈব সম্পদেতে অভিজাত অর্থাৎ দৈবগুণ বিশিষ্ট হইয়া জন্মগ্রহণ করে, তাহারা এই গীতোক্ত উৎকৃষ্ট প্রবৃত্তি সকল লাভ করে, আর স্বাস্থার নিকৃষ্ট প্রবৃত্তি পরায়ণ তাহারা আস্থরী সম্পদে অভিজাত । * “অসত্য, অপ্রতিষ্ঠিত, অনীশ্বর এ জগত,-আম্বরীরা কহে, কাম-হেতু-পরম্পর-সমুদ্ভূত ভিন্ন ইহা আর কিছু নহে ।” ৮ আমাদের শিবলিঙ্গ পূজা কি অব ইরে বারাই প্রচলিত। এই অমুর জন্মাদের প্রবৃত্তি ষেরূপ বর্ণিত হইয়াছে তাহা আমাদের আধুনিক সমাজের একটা জীবন চিত্র। বর্ণনাটা আমাদের শিক্ষিত সম্প্রদায়ের কিছু গায়ে লাগিবার কথা । "আমরণ চিন্তাগ্রন্থ হইয়া অপরিমাণ, কাম-উপভোগ ধ্রুধ করে পরমার্থ জ্ঞান । ১১ শক্ত আশ-পাশে বদ্ধ কাম ক্ৰোধ পরা, ' কামর্থ সঞ্চিতে অর্থ অন্তায় কৰুে ৰতন ।* ১২ এইরূপে বুঝাইয়া ভগবান কহিলেন— । "দ্বেষ্ট, কুর, মনকারী, সংসারে সে নরাধম,— . অস্থর ধোনিতে আমি অজস্র করি ক্ষেপণ।” ১৯ পরলোক বা পুনর্জন্ম বিশ্বাস না কৰিলেও দেখিতে পাই সচরাচর পুরুষানুক্রমে ৰোগীর সন্তান ৰোগী, পাপীর সন্তান পাপী এবং পুণ্যস্থার সপ্তান পুণ্যাহ্মা, হইয়া থাকে। আর্কশাস্ত্রানুসারে পতি পত্নীর গর্তে সত্তানরূপে জন্মগ্রহণ করেন। এজকে পত্নীর নাম छां★ीं । :