পাতা:নবীনচন্দ্রের গ্রন্থাবলী (প্রথম খণ্ড).djvu/৩৬৬

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

অবকাশরঞ্জিনী । ఫిమా ) শত অঙ্গরার কণ্ঠে সঙ্গীত ভাসিল ; সঞ্চিত সৌরভে, সখে । হৃদয় ভরিল ; a হইনু উন্মত্ত আমি ; শিরায় শিরায় ত্রিদিব-মদিরা ষেন কে দিল ঢালিয়া ; মাতিল পাগল প্রাণ, হয় । হরাইনু জ্ঞান, শতচন্দ্র করে স্নাত আকাশের পনে চাহিলাম ; কি দেখিমু ? (নাহি সহে প্ৰাণে ধর চাপ্লি’ বক্ষ মম, কল্পনাও তা’র করিতেছে চিত্তে মম মোহের সঞ্চার ! ) و� দেখিলাম অনর্গল গগনের দ্বার, অ ধারিয়া শতচন্দ্র, জোৎস্নার হার নামিতেছে ধীরে ধীরে হৃদয়ে আমার । কি মূৰ্ত্তি ! কি শোভা ! মুহূর্তে মুহূর্ক্সে, হায় ! কত রূপাস্তর ! মুহূৰ্বে মুহূৰ্ত্তে হয় ৷ রূপের সাগরে কত লহরী সুন্দর । ག༽ কিন্তু সেই রূপর শি, কোমল পর্যাঙ্ক-অঙ্কে চিত্রিত নিদ্রায় ;– মরি কি অপূৰ্ব্ব চিত্র । মুক্ত কেশরাশি পড়েছে অসাবধানে শর্য্যা-উপধানে, কাননের ছায়া যেন জ্যোৎস্নার গায়ে ।