পাতা:নবীনচন্দ্রের গ্রন্থাবলী (প্রথম খণ্ড).djvu/৪০১

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

బీన్స్లు নবীনচন্দ্রের গ্রন্থাবলী । রিষঃ গম্ভীর মুখে ? চৌষট্টি রৌরব যেন ভাবিতেছ মনে ? কণ্টক-স্বরূপ কেন সিজারের পথে, আছ দাড়াইয়া ? জান না সিজার আজি হইবে ভূপতি ? সরে যাও’ – বীরবর সেনেট-মন্দিরে প্রবেশি বসিল স্বর্ণ চারু সিংহাসনে ‘বিশ্বজয়ী মহারাজা সিজারের জয় ? আনন্দে ধ্বনিল শত সহস্র জিহবায় ! আনন্দে রেমন-বাদ্য করিল সঞ্চার নর-রক্তে সেই ধ্বনি পূরিল গগন সেই জয় জয় রবে ; নামিতে লাগিল রোম-ইতিহাসে এই প্রথম মুকুট (১৬) সিজারের শিরোপরে’ এণ্টনির করে । কুরাল ;–কি ? সিজারের রাজ্য-অভিষেক ? কেন আনন্দের ধ্বনি থামিল হঠাং? মীরবিল যন্ত্রীদল ? কেন অকস্মাৎ এই হাহাকার ? সখি দেখি সম্মুখে ; কি দেখি ? ইহ জন্মে ভুলিব না আর ! ভূপতিত, হা অদৃষ্ট। বীরেন্দ্র সিজার } কোথায় মুকুট সখি ! বক্ষে তরবার ” (১৬) রোম-রাজ্যে ইতিপূৰ্ব্বে রাজতন্ত্র শাসন ছিল না, সুতরাং রাজাও কেহ ছিল না। সিজারই প্রথম রাজ-উপাধি গ্রহণ করিতে উদ্যোগ করেন ; এই কারণে কতিপয় ষড়যন্ত্রী র্তাহাকে অভিষেকের দিবস বধ করেন । ইহাদের মধ্যে ক্রটস કેઃ কেশিয়াস্ প্রধান ছিলেন।