পাতা:নবীনচন্দ্রের গ্রন্থাবলী (প্রথম খণ্ড).djvu/৭০৯

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

নবীনচন্দ্রের গ্রন্থাবলী। সীতাকুণ্ডাধিপ আমি স্বয়ং শম্ভুনাথ ? ভীরু তুমি ; নাহি জান কেব। আমি ; আছে কোন মহা অস্ত্র এই যষ্টিতে আমার ।” দেখাইলা যষ্ট প্রৌঢ়ে—“মনুষ্য কি ছার, ব্যাঘ্ৰ যদি আজি রণে হয় সম্মুখীন - নাহি ডরি আমি । নাহি জান তুমি কত ব্যাঘ্ৰ, কত হস্তী, এই করে বধিয়াছি সম্মুখ সমরে আমি । জগতের কোন বিদ্যা নাহি এ উদরে, নাহি জানি’ কোন গুণ ? কি ভয় তোমার ? সারথির মত, থাক তুমি আজি রণে সম্মুখে আমার, দেখিবে বিক্রম • প্রৌঢ় ভাবিল অস্তরে— • “উত্তম ভরসা সাত পুরুষে তোমার মারে নাই কোন দিন শশক মশক ! , এখনি যাইবে দৰ্প পৰ্ব্বত-গহবরে ” । প্রকাস্তে সত্রাসে প্রৌঢ় বলিল—“সম্মুখে ! ! পশ্চাতেও আমি তব থাকিবার নয় । , ওই শুন, ওই গুন লাঠি ঠনঠনি, যুঝিতেছে যেন মত্ত মহিষ যুগল, দুর্জয় পবন কিংবা ভাঙ্গিভেছে যেম ংশ-বন । ওই বুঝি চৌবেজী তোমার ছাড়িলেন কলেবুর । শার্দুলের মত বিলোড়ি কানন শুন আসিতেছে ওই ! মেড়ার লড়াই নহে –তবু বীর তুমি ঃ । রক্ষিৰে আপুনা । কিন্তু এই স্থখসেবা