পাতা:নবীনচন্দ্রের গ্রন্থাবলী (প্রথম খণ্ড).djvu/৭১৩

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

8s নবীনচন্দ্রের গ্রন্থাবলী । কেশাগ্রও আমি তব ছুইব না আজি—” “কেশাগ্রও নাই বাবা ”—মস্থণ মস্তক দেখাইল পঞ্চানন । হাসি যুবা—“তবে উদর তোমার, আজি অবিদীর্ণ রূৰে, আমারে দেখাও যদি, কোথায় রমণী এনেছ হরিয়া যারে ।” - “আমি নহে বাবা । মোহস্ত পাপিষ্ঠ বাব! —বড়ই পাপিষ্ঠ।” বাদ-কঁদ মুখভঙ্গী কবিয়া তখন বলিতে লাগিল—“বেটা বড়ই পাপিষ্ঠ। প্রথমে ভাৰ্য্যায় মম সেবাদীসী করি* * রেখেছিল বেটা-বাবা ! দোহাই তোমার । , মিথ্যা যদি বলি,—ছাড়ি এবে গৃহিণীরে, অনন্ত স্কম্ভণর মম”— - “নরাধম! কোথা সে রমণী । দেখা —নতু এই ধষ্ট পড়িতেছে শিরে ।” উন্ধে আস্ফালিম্বা যষ্টি গৰ্জিলা যুবক । “বাবা গো! বাবা গে৷ ”—ভয়ে কৰিয়া চীৎকার, এক কর পাতি শিরে, অন্ত করে ভীরু সঙ্কেতিয়া উত্তরিল—“ওই সে রমণী ?” মুহূৰ্ত্ত মুহূর্ব মধ্যে প্রবেশিলা বা শিলাকক্ষে। পঞ্চানন কটিবাপ ধৰি । झुझे क८द्र, मिण cप्तोफ़, उँौभ-कह-अडे কীচকের মাংসপিও ছুটিল ধেমতি | মুহূর্বে অদৃত –কিন্তু বহুদূর হতে গুনা গেল ডক, ডক, উদরের ধ্বনি ।