পাতা:নবীনচন্দ্রের গ্রন্থাবলী (প্রথম খণ্ড).djvu/৭৫৭

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

8 سوانيا নবীনচন্দ্রের গ্রন্থাবলী । সংহার এ শত্রু তব সন্মুখ সমরে ; নতুবা নিশ্চয় পৃষ্ঠ, সিংহ পরাক্রমে, আক্রমিবে, সৈন্ত সজ্জা করিছে গোপনে । মন্ত্রমুগ্ধ হ’ল সৰ্প । আনিলাম তারে - এ বিবরে । পট-গৃহে প্রভাতে বসিয়া ভাবিতেছি দুই জনে দংশন উপায়,— মগ পর্তুগীস চমূ গিয়াছে উত্তরে, ভেটিতে নবাবসেনা । এমন সময়ে শুনিলু গর্জন ঘোর, শেখরে উঠিয়া ক্ষত বিপ্র, হত ব্যাস্ত্র, দেখি অদূরে কহিলাম দস্থ কুষ্টে,—“কর আক্রমণ । সহচরগণ সহ, মিলেছে সুযোগ !” কি ষে ছাই বীর ধৰ্ম্ম বুঝিতে না পারি, শুনিল না উপদেশ, যুঝিল একাকী, হাতে হাতে প্রতিফল পাইল তাহার ! এক মাত্র মন্ত্র আর, বুদ্ধির ভাণ্ডারে আছিল, দিলাম তাহা ভ্রাতু-পুত্র কাণে, বুদ্ধিহীন-বীৰ্য্য-বহ্নি উঠিল জ্বলিয়া “কিন্তু এইখানে হায় ! অতল সলিলে ডুবিল রাজত্ব-আশা । অথবা কি কাষ রাজত্বে আমার ? ভয়ে মার্জীর দেখিলে কঁপে প্রাণ, সিংহাসনে নাহি প্রয়োজন । বহু দিন মনে মনে করিয়াছি স্থির বীরের বদন গ্ৰাস লইব কড়িয়া বুদ্ধিবলে-কুসুমিকা হইবে আমার । পঞ্চদশ সহচর, দস্থ্য বেঞ্জামিন