পাতা:নবীনচন্দ্রের গ্রন্থাবলী (প্রথম খণ্ড).djvu/৮৪০

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

রৈৰতক কাব্য । ،به مع ক্রোধভরে ঋষি কেহ যাইছে বেগে শিষ্যগণ সহ । ঈষৎ হাসিয়া বলিলেন বাহুদেব-“দেখ ধনঞ্জয়ু

  • ব্রাহ্মণের অত্যাচাবু । কথায় কথায় “অভিশাপ ; অভিমান অঙ্গের ভূষণ । “শাৰ্দ্দল যেমন ভাবে প্রাণী মাত্র সব “স্বজিত তাহার ভক্ষা , তেমনি ইহার - ভাবে অন্ত তিন জাতি ভক্ষ্য ইহাদের । “বিনা দোষে, আকারণে করিবে দংশন “অভিশােপ বিষদন্তে নাহি কি হে কেহ— "ব্রাহ্মণ-রহস্তারণ্যে করিয়া প্রবেশ *আপন বিবরে সপ ধরি মন্ত্রবলে, “ তাহার এ বিষদন্ত করে উৎপাটন ?” * পার্থের অচলা ভক্তি ব্রাহ্মণের প্রতি,— দেখিলা মহর্ষি তাহে,—কাইলা কাতরে— “বাসুদেব যদি তুমি দেও অনুমতি "ক্রুদ্ধ মহর্ষিরে আমি আনি ফিরাইয়া । “একে ধ্যানে চিন্তামগ্ন ছিলাম আমরা, “অন্ত দিকে এই মহা জলধিগর্জন, “শুনি নাই কেহ অভিবাদন ঋষির। “তাহে এত ক্রুদ্ধ ঋষি ; ব্রাহ্মণের ক্রোধ * আগু স্তুতিবাদে কৃষ্ণ ! হইবে শীতল। . “কি দারুণ শাপ *

কৃষ্ণ কহিলা হাসিয়া— -অৰ্জুন ! বালক তুমি । নরের অদৃষ্ট শব্ৰহ্মণের শাপধীন হইত যন্থাপি,