পাতা:নবীনচন্দ্রের গ্রন্থাবলী (প্রথম খণ্ড).djvu/৮৮৩

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

• دامنا নবীনচন্দ্রের গ্রন্থাবল । “বাসুকি ! অনস্ত ঋণে ঋণী আমি তব । জান তুমি উগ্ৰসেন ভোজবংশপতি, এই সিংহাসন তার ; কবিতে অর্পণ তিলদ্ধ তাহরি মম নহি অধিকার । তবে যেই রাজ্য তব হয়েছিল বলে কংসরাজ, প্রত্যপণ মাগিব তাহার । সন্ধির মুখুদ স্বত্ৰে বন-সিংহাসন । মথুরার সিংহাসনে করিয়া বন্ধন উভয়ে অক্ষয় শাস্তি করিব বিধান । । এখনো বালিকা ভদ্রা, কেমনে তাহারে অপিব পাশব বলে ? হে নাগেঞ্জ ! হেন পৈশাচিক পরিণয় আর্য্যধৰ্ম্ম নহে ।” ঘেই তরু এত দিন অঙ্কুর হইতে পালিলাম, হইল কি সম্পূর্ণ নিষ্ফল ? তীরে এসে এতদিনে আশার তরণী ডুবিল কি এইরূপে ? গেল পলাইয়া আশার পালিত মুগ বিছাতের মত ? হইং অধীর ক্রোধে –কৃত । আমার জীবনের সব আশা করিলি বিফল ! ল ৪ প্রতিফল তীর * উলঙ্গিয় অসি হানিলাম বক্ষে ভার, বঙ্গ পদাঘাতে বলরাম মুহূর্বেকে ফেলিক্ষ্মা ভূতলে,— উড়িয়া পড়িল অলি,—বসাইয়। যুকে তালবৃক্ষ সম জঞ্জ, বলিঙ্গ, চাপিয়া শব্দুল মুষ্টতে গ্ৰীৰা—“জসভ্য হুমুখ । জীবনের সব আশা হইবে সফগ ह्)